নিজস্ব প্রতিবেদন: এলাকা দখলকে কেন্দ্র করে রণক্ষেত্র একবালপুর। অভিযোগ দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। পুলিসকে লক্ষ্য করে চলে গুলি। আহত হন এক পুলিস কর্মী। গ্রেফতার পাঁচ অভিযুক্ত। আতঙ্কে এলাকাবাসী।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এলাকার দখল থাকবে কোন গোষ্ঠীর হাতে? এই ইস্যুতে শনিবার রাতে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে একবালপুরের ডক্টর সুধীর বসু রোড। অভিযোগ, বিবাদে জড়িয়ে পড়ে ইডলি বিকি এবং ইমরানের গোষ্ঠী। সেই বিবাদ ধীরে ধীরে চরম রূপ নেয়। সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে দুই গোষ্ঠী। তাদের মধ্যে দুই থেকে তিন রাউন্ড গুলিও চলে। সংঘর্ষের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে একবালপুর থানার পুলিস। লালবাজার থেকে আসে বাড়তি ফোর্সও। অভিযোগ, পুলিসকে লক্ষ্য করেও গুলি চালানো হয়। গায়ে গুলি না লাগলেও, হামলার ঘটনায় আহত হন একবালপুর থানার পুলিস কর্মী সঞ্জয় পাণ্ডা। পরে প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাঁকে ছেড়ে দেন চিকিৎসকরা। পুলিসি তৎপরতায় সংঘর্ষের ঘটনা আয়ত্তে আসে।



আরও পড়ুন: Weather Update: কলকাতায় হালকা বৃষ্টি, উত্তরে বাড়বে নদীর জলস্তর, নিচু এলাকায় প্লাবনের আশঙ্কা


আরও পড়ুন: টেন্ডার পাইয়ে দিতে লক্ষ লক্ষ টাকা, দেবাঞ্জনের প্রতারণার জালে প্রোমোটাররা


অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ১৪৭ ধারায় ঝামেলা পাকানো, ১৪৮ ধারায় অস্ত্র নিয়ে ঝামেলা করা, ১৪৯ ধারায় বেআইনি জটলা, ৩০৭ ধারায় খুনের চেষ্টা, ৩৩২ ধারায় সরকারি কর্মীকে কাজে বাধা দেওয়া, ৩৫৩ ধারায় সরকারি কর্মীকে কাজে বাধাদানের উদ্দেশে মারধর এবং ২৫/২৭ আর্মস অ্যাক্টে মামলা দায়ের হয়েছে। এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ৫ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিস। যদিও ত্রস্ত এলাকাবাসী। তাঁদের বক্তব্য, এলাকায় এমন সংঘর্ষের ঘটনা নতুন নয়। আগেও ঘটেছে। ফলে নিজেদের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত তাঁরা।