নিজস্ব প্রতিবেদন: ‘প্রাকৃতিক দুর্যোগে প্রকৃতিই সহায়’-এই কর্মসূচি বাস্তবায়ণে এবার গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ২৪ জনের একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি তৈরি করলেন তিনি। কমিটির মাথায় ডক্টর কল্যাণ রুদ্র। কমিটিতে রয়েছেন কলকাতা, যাদবপুর, কল্যাণী ও বিধানচন্দ্র কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞরা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ঘূর্ণিঝড় ইয়াস আছড়ে পড়ার পর থেকেই প্রকৃতিকে কাজে লাগিয়ে প্রাকৃতিক দুর্যোগ রোখের পক্ষে সওয়াল করছেন মুখ্যমন্ত্রী। সেই লক্ষ্যেই সোমবার এই নয়া কমিটি তৈরি করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন নবান্নে মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেন, দুই ২৪ পরগনা ও পূর্ব মেদিনীপুরে ১৫ কোটি ম্যানগ্রোভ লাগানো হবে। বিভিন্ন জায়গায় লাগানো হবে ভেটিবার ঘাস। তিনি জানান, প্রাকৃতিক বিপর্যয় রুখতে মাস্টার প্ল্যানের প্রয়োজন রয়েছে। কেন্দ্রের কাছে সুন্দরবনের জন্য মাস্টার প্ল্যান চাওয়া হয়েছে। জমা জলে বেশি ক্ষতি হয়েছে। নিচু এলাকায় থাকা টিউবওয়েল খারাপ হয়ে গিয়েছে।


আরও পড়ুন:  করোনা আবহে বাতিল মাধ্যমিক-উচ্চমাধ্যমিক, ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর


আরও পড়ুন: কলকাতায় 'ভ্যাকসিন অন কল' শুরুর ইঙ্গিত ববি হাকিমের


১১ জুন ও ২৬ জুন আরও যে দুটি বান আসছে, এদিন সেই বিষয়েও সতর্ক করেন মুখ্যমন্ত্রী। উঁচু জায়গায় টিউবওয়েল বসানো যায় কি না, সেই বিষয়ে দেখার জন্য পিএইচই দফতরকে নির্দেশ দেন। তিনি ঘোষণা করেন, ইট ভাঁটাকে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে। মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়কে নির্দেশ দেন, ১০০ দিনের কাজ বাড়াতে হবে। ইয়াস পরবর্তী পরিস্থিতি সামাল দিতে ১০০ দিনের কর্মীদের কাজে লাগাতে হবে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘোষণা, ১০ জুনের মধ্যে ইয়াস পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবিলার ৫০ শতাংশ কাজ সম্পূর্ণ হবে। তবে মহেশতলা এলাকার কাজ শেষ হবে ২৩ জুনের মধ্যে।


(Zee 24 Ghanta App : দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)