নিজস্ব প্রতিবেদন: কলকাতায় সভা করতে আসছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। ১ মার্চ শহিদ মিনারে বিজেপির সভায় থাকবেন দলের প্রাক্তন সর্বভারতীয় সভাপতি। ওই দিন শহরে অমিতকে কালো পতাকা দেখানোর পরিকল্পনা করেছে সিপিএমের ছাত্র-যুবরা। কীভাবে অমিত শাহকে সভার অনুমতি দেওয়া হল, সে নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে বাম নেতৃত্ব।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

দু'দিনের সফরে রাজ্যে এসেছিলেন নরেন্দ্র মোদী। কলকাতার রাস্তায় কালো পতাকা, প্ল্যাকার্ড, ব্যানার নিয়ে বিক্ষোভ দেখিয়েছিলেন বাম ও অতিবাম ছাত্রযুবরা। এবার অমিত শাহ আসছেন ১ মার্চ। কলকাতার শহিদ মিনারে তাঁর সভা। সিএএ-র সমর্থনে সভায় বক্তব্য রাখবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। ওই দিন তাঁকে কালো পতাকা দেখানোর পরিকল্পনা করেছে বাম ছাত্র-যুবরা। এসএফআইয়ের রাজ্য সম্পাদক সৃজন ভট্টাচার্য বলেন,''কালো পতাকা দেখিয়ে দাঙ্গাবাজ অমিত শাহকে স্বাগত জানাব। ওনাকে কলকাতায় এলে ভয়ে থাকতে হবে। কলকাতার মাটিতে অমিত শাহ ধর্মের বীজ পুঁততে দেব না।''      


সিপিএমের রাজ‍্য কমিটির সদস্য তথা ডিওয়াইএফ‌আই রাজ‍্যসম্পাদক সায়নদীপ মিত্রের কথায়,''২৮ ফেব্রুয়ারি দিল্লিতে শান্তির বার্তা নিয়ে কাজের দাবিতে যাচ্ছে পশ্চিমবঙ্গ ডিওয়াইএফ‌আই। দিল্লির আগুন নেভাতে যাচ্ছি আমরা। পুলিস আটকাতে পারবে না। নরেন্দ্র মোদীকে যেভাবে বাংলায় স্বাগত জানানো হয়েছিল, সেই ভাষাতেই অমিত শাহকে স্বাগত জানান হবে।'' 


দিল্লির হিংসার জন্য কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রীকে দায়ী করেছেন সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী। বলেন,''২০০২ সালের নায়করাই এসব করছেন। এরাই প্রোমোশন পেয়ে এখন প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হয়েছেন। সারাদেশে গুজরাট মডেল চালাতে চাইছে। পরিকল্পনা করে ভয়ের আবহ তৈরি করা হয়েছে। পুলিশ কোথায় ছিল?কী করছিল? পুলিস বড় অংশ তো ট্রাম্পের পিছনে ঘুরল। সেনা নামাতে চায়নি ওরা, কারণ ওরা হত‍্যালীলা চালাতে চাইছে।'' 


আরও পড়ুন- হৃদয়টা খুব কাঁদছিল, দিল্লির ভাই-বোনেদের জন্য প্রার্থনা করলাম, পুরীতে মমতা