নিজস্ব প্রতিবেদন: বিপজ্জনক টালা ব্রিজ ভেঙে ফেলার পক্ষেই মত দিয়েছিলেন বিশেষজ্ঞরা। এবার ব্রিজ ভাঙার দিনও ঠিক করে ফেলল পূর্ত দফতর। ব্রিজ ভাঙার কাজ শুরু হবে ১৫ ডিসেম্বর।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-দু’সপ্তাহের মধ্যে ফের তুষার ধসের কবলে টহলদারি সেনা, সিয়াচেনে নিহত ২ জওয়ান


ব্রিজ ভাঙার বরাত দেওয়ার জন্য গত ৪ নভেম্বর টেন্ডার ডাকা হয়। সেই টেন্ডারে সাড়া দিয়ে অনেকেই আবেদন করেছিল। তবে ব্রিজ ভাঙার দায়িত্ব কোন কোম্পানিকে দেওয়া হবে তা ঠিক হবে আগামী সপ্তাহে।  ব্রিজ ভাঙার অভিজ্ঞতা রয়েছে এমন কেম্পানিকেই ওই দায়িত্ব দেওয়া হবে। এই কাজ শেষ হলেই ডিসেম্বরের মাঝামাঝি ব্রিজ ভাঙার কাজ শুরু হয়ে যাবে।


পূর্ত দফতর সূত্রে খবর, ব্রিজ ভাঙার জন্য খরচ করা হবে ৫০ কোটি টাকা। পুরো টাকাটাই দেবে রাজ্য সরকার। রেলের কাছ থেকে কোনও টাকা পাওয়া যাবে না। ব্রিজ ভাঙতে সময় লাগবে কমপক্ষে ২ মাস।  এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি নতুন ব্রিজ তৈরির কাজ শুরু হয়ে যাবে। ইতিমধ্যেই ব্রিজ তৈরির জন্য ৩০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে বলে নবান্ন সূত্রে খবর।



আরও পড়ুন-হায়দরাবাদে পশু চিকিত্সক ধর্ষণকাণ্ডে অভিযুক্তদের জেরায় চাঞ্চল্যকর তথ্য


উল্লেখ্য, টালা ব্রিজ নিয়ে ভোগান্তির শিকার হয়েছেন শহরবাসী। পুজোর দিনগুলোতেও মেলেনি রেহাই। তবে পুজো কাটতেই  টালা ব্রিজ নিয়ে নবান্নে মুখ্যসচিবের কাছে চূড়ান্ত রিপোর্ট জমা দেন ব্রিজ বিশেষজ্ঞ ভি কে রায়না।  পঞ্চমীর দিন টালা ব্রিজ পরিদর্শন করেন ভি কে রায়না। সেদিনই তিনি একটি মৌখিক রিপোর্ট দিয়েছিলেন পূর্ত দফতরকে। এরপর পুজো শেষ হতেই তাঁর লিখিত রিপোর্ট জমা পড়ল নবান্নে।


তখনই জানা যায় টালা ব্রিজের বর্তমান যা অবস্থা তাতে ব্রিজটিকে  বিপজ্জনক বলেই  উল্লেখ করা হয় ওই রিপোর্টে। পাশাপাশি ব্রিজটি ভেঙে নতুন করে র্নিমাণেরই সুপারিশ করা  হয়েছে রিপোর্টে।