নিজস্ব প্রতিবেদন: অমিত শাহের রাজ্য সফরে বিক্ষোভ দেখাতে চলেছে সিপিএমের ছাত্র-যুবরা। বামেদের বিক্ষোভকে পাত্তা দিতে নারাজ দিলীপ ঘোষ। তাঁর কটাক্ষ, বিক্ষোভ দেখানোই ওদের পেশা। ছোটবেলা থেকে বিক্ষোভই দেখে গেলাম।  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

১ মার্চ কলকাতার শহিদ মিনারে সভা অমিত শাহের। ওই দিন কলকাতার রাস্তায় বিক্ষোভ কর্মসূচি নিয়েছে সিপিএমের ছাত্র-যুবরা। এদিন দলমত নির্বিশেষে ছাত্র সমাজকে বিক্ষোভে সামিল হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন সিপিএম নেতা মহম্মদ সেলিম। সিপিএমের বিক্ষোভ-কর্মসূচি প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষের কটাক্ষ,বিক্ষোভ দেখানোই ওদের পেশা। ছোটবেলা থেকে বিক্ষোভই দেখলাম। সিপিএম, তার আবার ছাত্র সংগঠন! যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে এবিভিপি-র ফলের কথা স্মরণ করিয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন,''যাদবপুরের নির্বাচন বুঝিয়ে দিয়েছে, বামপন্থা পশ্চিমবঙ্গ আর চলবে না।  দেশবিরোধী, নেতিবাচক রাজনীতি মেনে নেবে পশ্চিমবঙ্গ।''


ছাত্র সমাজকে বিক্ষোভে সামিল হওয়ার ডাক দিয়ে এদিন মহম্মদ সেলিম বলেন,''দিদিকে বলোতে বলে লাভ নেই। দিদি কিছু বলবেন না। পক্ষ নিতে হবে। আমাদের মুখ্যমন্ত্রী এনিয়ে চিন্তিত নন। নিজের অবস্থান বাঁচাতে ব্যস্ত উনি। সাধারণ মানুষকে পক্ষ নিতে হবে। ছাত্র সংগঠনগুলি কো-অর্ডিনেট করবে। কোনও রাজনৈতিক দল বা সম্প্রদায়ের প্রতিবাদ নয় এটা। কলকাতাকে রক্ষা করতে হবে। বিহারের নির্বাচনের আগে ঘৃণার হুঙ্কার আরও বাড়বে।''   


নির্বাচন কমিশনার ও  রাজ্যপালের বৈঠক প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষ বলেন,"আমরা ইতিমধ্যেই রাজ্য নির্বাচন কমিশনে গিয়ে শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের দাবি করে এসেছি। তবে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের কাজে আশাবাদী নই। ৫ বছর আগে পুরনির্বাচনের মাঝে ইস্তফা দিতে হয়েছিল কমিশনারকে। পঞ্চায়েত ভোটেও ৩৪ শতাংশ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারেনি বিরোধীরা।''


আরও পড়ুন- ছবি: অঙ্কিত হত্যায় অভিযুক্ত তাহিরের বাড়ি থেকে উদ্ধার অ্যাসিড, বোমা, পাথর