নিজস্ব প্রতিবেদন: লক্ষ্য অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন। পুলিস কিংবা প্রশাসনের কোনও আধিকারিকের বিরুদ্ধে যদি অভিযোগ থাকে, তাহলে তাঁকে পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দিল নির্বাচন কমিশন (Election Commission Of India)। এমনকি, গত নির্বাচনে যদি কারও বিরুদ্ধে গাফিলতি অভিযোগে রাজ্য নির্বাচনী আধিকারিকের অফিস থেকে পদক্ষেপ করা হয়ে থাকে, তাহলেও রেহাই মিলবে না। মৌখিক নির্দেশ নয়, এই মর্মে  ইতিমধ্যেই রাজ্যের মুখ্যসচিব ও মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক (CEO) দফতরে চিঠি চলে এসেছে বলে সূত্রের খবর। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: বাংলার মাটির মানুষই BJP-র আগামী মুখ্যমন্ত্রী, স্পষ্ট করলেন Amit Shah


হাতে আর বেশি সময় নেই। এ রাজ্যের বিধানসভার মেয়াদ শেষ হচ্ছে ২০২১-র ৩০ মে। ফলে নির্বাচন প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে তার আগেই। রাজনৈতিক দলগুলি যেমন ঘর গোছাতে শুরু করেছে, তেমনি প্রস্তুতি নিচ্ছে নির্বাচন কমিশনও। ভোটার তালিকা সংশোধনের কাজ চলছে জোরকদমে। আগামী ১৫ জানুয়ারি প্রকাশিত হবে চূড়়ান্ত ভোটার তালিকা। বস্তুত,  রাজ্যে সফরে এসে কলকাতায় পুলিশ ও প্রশাসনের আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠকও করে গিয়েছেন উপ মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সুদীপ জৈন। আর এবার চিঠি এল দিল্লির নির্বাচনী সদন থেকে। 


আরও পড়ুন: শাহের সভায় ঘোষণা হয় নাম! কলকাতায় বাড়িতে দেবাশিস জানা এড়ালেন BJP যোগদানের প্রসঙ্গ


কীসের চিঠি? সূত্রের খবর, চিঠিতে নিজের জেলায় দীর্ঘদিন কাজ করছেন, এমন আধিকারিকদের ১৬ জানুয়ারির মধ্যে অন্যত্র বদলি করে দিতে হবে। যেসব আধিকারিক নির্বাচনী প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত থাকবেন, তাঁদের ক্ষেত্রে কী পদক্ষপ করতে হবে, তাও স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। এবার কি তাহলে IPS, IAS-সহ সরকারি কর্মীদের দ্রুত বদলি করে দেওয়া হবে? তেমনটাই মনে করা হচ্ছে। এমনকি, রাজ্যের খুব তাড়াতাড়ি নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চও আসতে পারে বলে খবর।