সুতপা সেন: বর্ধমানে মদ খেয়ে কীভাবে মৃত্য়ু? তদন্তের নির্দেশ দিল রাজ্যের আবগারি দফতর। এক্সাইজ কমিশনার উমাশঙ্কর জানালেন, প্রাথমিক রিপোর্টে অনুযায়ী, বিষমদের জন্য় এই ঘটনা ঘটেনি।  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

দেখতে এক যুগ পার। ১২ বছর পর রাজ্যের ফের বিষমদকাণ্ড! সংগ্রামপুরের পর এবার বর্ধমানে প্রাণ হারালেন ৪ জন। আরও একজনের শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক। আপাতত বর্ধমান শহরের সমস্ত মদের দোকান বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে আবগারি দফতর। এমনকী, বন্ধ হয়ে গিয়েছে অনলাইন শপও।


আরও পড়ুন: Monkeypox: রাজ্যে মাঙ্কিপক্সের প্রথম সন্দেহভাজনের খোঁজ, কলকাতায় চিকিৎসাধীন বিদেশ ফেরত তরুণ


ঘটনার সূত্রপাত বৃহস্পতিবার রাতে। বর্ধমান শহরের বাহির সর্বমঙ্গলাপাড়ায় মদ খেয়ে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন ৫ জন। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাঁদের নিয়ে যাওয়া হয় বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে। তখন সেখ সুরাবর্দিকে নামে একজন মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা। রাতে মারা যান সেখ আমিন নামে আরও একজনের। এদিন সকালে আরও ২ জনের মৃত্যু হয় বলে খবর।


আরও পড়ুন: Mio Amore: 'মিও আমোরে'র নামে ভুয়ো ওয়েবসাইট খুলে প্রতারণা! পুলিসের জালে ৩


মদ খেয়ে হাসপাতালে ভর্তি শহরের বাবুরবাগ এলাকার আরও ৩ জন। কিন্তু যাঁরা অসুস্থ হয়ে পড়েছেন, তাঁরা সকলে একসঙ্গে বসে মদ খাননি বলে সূত্রের খবর। তাহলে কীভাবে এমন ঘটনা ঘটল? তদন্তে নেমেছে পুলিস। বাহির সর্বমঙ্গলাপাড়ায় গিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলেছেন অতিরিক্ত পুলিস সুপার কল্যাণ সিংহরায়-সহ পুলিসের পদস্থ আধিকারিকরা। এবার তদন্তের নির্দেশ দিল আবগারি দফতরও।


আরও পড়ুন: NRS: এনআরএসে জটিল অস্ত্রোপচারে আলাদা শরীর পেল যমজ ভাই


এদিকে ১০ বছর পর, ২০২১ সালে সংগ্রামপুর বিষকাণ্ডে মূল আসামী নূর ইসলাম ওরফে খোঁড়া বাদশাকে আমত্যু কারাদণ্ডের নির্দেশ দেয় আলিপুর আদালত। তবে, প্রমাণের অভাবে মুক্তি পেয়েছেন খোঁড়া বাদশার স্ত্রী শাকিলা, স্বপন মোদক, বক্রেশ্বর মোদক, ভীম মিস্ত্রির, রফিক ফকিরের মতো অভিযুক্তেরা।