পুলিসকে জানিয়েই কর্মসূচি, সেনার দাবি নস্যাত্ করে টুইটে সরব মুখ্যমন্ত্রী
টোলপ্লাজায় আর্মি। মুখ্যমন্ত্রীর অভিযোগ মানছে না সেনা কর্তৃপক্ষ। তাঁদের দাবি, এটা রুটিন কর্মসূচি। সংশ্লিষ্ট জেলা শাসক ও পুলিসকে জানিয়েই তারা সেনা পাঠান। কোন রাস্তা দিয়ে কত পণ্যবাহী গাড়ি যেতে পারে সেই পরিসংখ্যান নিতেই টোল প্লাজায় সেনা পাঠানো হয়। আপৎকালীন পরিস্থিতিতে এক লপ্তে কোনও এলাকা থেকে কত গাড়ি মিলতে পারে তা জানতেই এই প্রক্রিয়া। আরও পড়ুন- কেন্দ্রের বিরুদ্ধে রাজ্যে সেনা অভ্যুত্থানের অভিযোগ, মমতার নিশানায় মোদী
কলকাতা: টোলপ্লাজায় আর্মি। মুখ্যমন্ত্রীর অভিযোগ মানছে না সেনা কর্তৃপক্ষ। তাঁদের দাবি, এটা রুটিন কর্মসূচি। সংশ্লিষ্ট জেলা শাসক ও পুলিসকে জানিয়েই তারা সেনা পাঠান। কোন রাস্তা দিয়ে কত পণ্যবাহী গাড়ি যেতে পারে সেই পরিসংখ্যান নিতেই টোল প্লাজায় সেনা পাঠানো হয়। আপৎকালীন পরিস্থিতিতে এক লপ্তে কোনও এলাকা থেকে কত গাড়ি মিলতে পারে তা জানতেই এই প্রক্রিয়া। আরও পড়ুন- কেন্দ্রের বিরুদ্ধে রাজ্যে সেনা অভ্যুত্থানের অভিযোগ, মমতার নিশানায় মোদী
রাজ্যে সেনা অভ্যুত্থানের অভিযোগ মুখ্যমন্ত্রীর। সেনার দাবি, উত্তর-পূর্ব ভারতের সব রাজ্যেই চলছে এই কর্মসূচি। রাতে ভারতীয় সেনা টুইট করে জানায়, অসমে ১৮টি, অরুণাচলে ১৩টি, পশ্চিমবঙ্গে ১৯টি, জায়গায় সেনার কর্মসূচি চলছে। মণিপুরে ৬টি, নাগাল্যান্ডে ৫টি, মেঘালয়ে ৫টি, ত্রিপুরা ও মিজোরামের একটি করে জায়গায় এই কর্মসূচি চলছে বলে দাবি করেছে ইস্টার্ন কমান্ড।
সেনার দাবি নস্যাত্ করে টুইটে সরব মুখ্যমন্ত্রী। তিনি লেখেন, সম্পূর্ণ ভুল এবং বিভ্রান্তিকর তথ্য দিচ্ছে ইস্টার্ন কমান্ড। সেনার প্রতি যথেষ্ট শ্রদ্ধা আছে, কিন্তু দয়া করে জনতাকে বিভ্রান্ত করবেন না। রাজ্যের আরো অনেক জেলায় সেনা পাঠানো হয়েছে। এগুলি হল জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার, দার্জিলিং, বারাকপুর, উত্তর ২৪ পরগনা, হাওড়া, হুগলি, কলকাতা, মুর্শিদাবাদ, বর্ধমান।