নিজস্ব প্রতিবেদন: ভুয়ো ভ্যাকসিন কাণ্ডে এবার তদন্তকারীদের নজরে বেসরকারি ব্যাঙ্কের ভূমিকা। ইতিমধ্যে ভুয়ো IAS দেবাঞ্জন দেবের আটটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের খোঁজ পেয়েছেন তদন্তকারীরা।  কীভাবে জাল নথি দিয়ে অ্যাকাউন্ট খুলল প্রতারক? তদন্তে পুলিস।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ওই ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে নথি চেয়ে পাঠিয়েছেন তদন্তকারীরা। বেশকিছু নথি জমাও দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। জানা গিয়েছে, দেবাঞ্জনের যে আটটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের খোঁজ পেয়েছেন তদন্তকারীরা, তার মধ্যে তিন-চারটি ওই বেসরকারি ব্যাঙ্কের বিভিন্ন শাখায় খোলা হয়েছে। এমনকি ওই অ্যাকাউন্টগুলোর মধ্যে একটি কারেন্ট অ্যাকাউন্টও রয়েছে। যা কলকাতা কর্পোরেশনের এক আধিকারীকের সই জাল করে খোলা হয়েছিল। কীভাবে ভুয়ো নথি দিয়ে অ্যাকাউন্ট খোলা হল? তদন্তে গোয়েন্দারা। এই ঘটনার সঙ্গে কি ব্যাঙ্কের কোনও কর্মীর যোগ রয়েছে? স্বতঃপ্রণোদিত তদন্তে শুরু করেছে ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষও।    


আরও পড়ুন: কিংবদন্তি চিকিত্‍সক, রাজ্যের দ্বিতীয় মুখ্যমন্ত্রী--এক বর্ণিল ব্যক্তিত্ব বিধানচন্দ্র রায়


আরও পড়ুন: এই তৃণমূল বিধায়কই হতে চলেছেন বিধানসভার পরবর্তী ডেপুটি স্পিকার, শুক্রবার নাম ঘোষণা


জানা গিয়েছে, সাধারণ মানুষ ছাড়াও, নিকটাত্মীয়দের মধ্যে ৫০ জনকে ভুয়ো ভ্যাকসিন দিয়েছে ধৃত দেবাঞ্জন। ইতিমধ্যে গতকালই গ্রেফতার হয়েছে, কসবার অফিসের মালিক অশোককুমার রায়। যিনি সমস্ত কিছু জেনেও দেবাঞ্জন দেবকে ওই অফিস ভাড়া দিয়েছিলেন। প্রতারককে বিভিন্ন ভাবে সাহায্যও করেছেন বলে অভিযোগ।