সমর্থকের বাড়িতে নৈশভোজে রুটি-সবজি, দিদিকে বলো কর্মসূচিতে এবার সামিল ফিরহাদ
সেখানে রামনগর এলাকার স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলেন, সৌজন্য বিনিময়ের পাশাপাশি, তাঁদের অভাব-অভিযোগের কথা শোনেন তিনি।
নিজস্ব প্রতিবেদন: জনসংযোগের জন্য দিদিকে বলা কর্মসূচিতে এবার সামিল পুর ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম।
সোমবার সন্ধ্যায় কলকাতা পুরসভার ১২৪ নম্বর ওয়ার্ডে গার্ডেনরিচ এলাকায় যান তিনি। সেখানে রামনগর এলাকার স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলেন, সৌজন্য বিনিময়ের পাশাপাশি, তাঁদের অভাব-অভিযোগের কথা শোনেন তিনি।
এদিন পুরনগরোন্নয়নমন্ত্রী কিংবা মেয়র হিসাবে নন, একেবারেই ‘পাশের বাড়ির ছেলে’র ভূমিকায় দেখা যায় তাঁকে। কথা বলেন তাঁর সঙ্গে দেখা করতে আসা আট থেকে আশি প্রত্যেকের সঙ্গেই। প্রথমেই এলাকার বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি।
রাজ্যের পুজো কবজা করার কৌশল তৃণমূলের কাছে ট্রেনিং নিক বিজেপি, পরামর্শ সুব্রতর
এরপর দলীয় কর্মী অনুগামীদের সঙ্গে নিয়েই স্থানীয় বাসিন্দাদের বাড়ি বাড়ি যান তিনি। রাতে দলীয় সমর্থক ইসরাজ বেগমের বাড়িতে খাওয়াদাওয়া করেন তিনি। তাঁর আতিথেয়তার ছিল রুটি আর সবজি।একেবারেই ঘরোয়া আমেজে দেখা যায় তাঁকে। ওই সমর্থকদের বাড়িতে কচিকাঁচাদের সঙ্গে খোশমেজাজে আড্ডা মারতেও দেখা যায় পুরনগরোন্নয়নমন্ত্রীকে।
দিদিকে বলো কর্মসূচির আসল উদ্দেশ্য, একেবারে মানুষের অন্দরমহলে পৌঁছে গিয়ে, গল্পের ছলে তাঁদের অভাব অভিযোগ শোনা ও তার সমাধানের পথ বার করা। ‘দিদি’র প্রধান সৈনিক হিসাবে ফিরহাদ হাকিম যে এদিনের প্রয়াসে কোনওরকম খামতি রাখেননি, তা স্বীকার করে নিচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।