নিজস্ব প্রতিবেদন: কৈখালিতে নিজেদের বাড়িতেই ক্ষতবিক্ষত উদ্ধার হলেন দম্পতি। স্ত্রী সিভিক ভলান্টিয়ার। হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাঁর মৃত্যু হয়। স্বামী চিকিত্‍সাধীন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- আরও বাড়ল তেলের দাম, এই নিয়ে পর পর ৫ দিন


চিড়িয়ামোড়ের কাছে শম্পা দাস ও সুপ্রমিতের বাড়িতে শুক্রবার রাত আটটায় হামলা চালায় একদল দুষ্কৃতী। পরে সুপ্রতিম ও শম্পাকে হাত পা বাঁধা, রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে এয়ারপোর্ট থানার পুলিস। হাসপাতালে নিয়ে গেলে শম্পাকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিত্‍সকরা। সুপ্রতিমের চিকিত্‍সা চলছে। তাঁদের আলমারি এলোমেলো থাকলেও, কিছু খোয়া যায়নি।


আরও পড়ুন- ৩১ জন মহিলা সহ ১১১ জন সিপিআই(এম) নেতা-কর্মী গ্রেফতার


কৈখালি হত্যাকাণ্ডে সুপ্রতিম দাসকে জেরা করে তার কথায় বিস্তর অসঙ্গতি পেয়েছে পুলিস। প্রশ্ন উঠছে, সুপ্রতিম দাসকে যখন খুনিরা বাঁধছিল, তিনি তখন চিত্‍কার করেননি কেন? আলমারি এলোমেলো, কিন্তু কী খোয়া গেছে তা তিনি পুলিসকে জানাতে পারছেন না কেন? আততায়ীদের মুখ ঢাকা ছিল কি না, তা তিনি খেয়াল করেননি কেন? নাইলনের সরু দড়ি দিয়ে তাঁকে বাঁধা হয়েছিল, তা তিনি খোলার চেষ্টা করেননি কেন? সুপ্রতিম দাস কি আততায়ীদের বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন?


আরও পড়ুন- কথা শেখাতে আড়াই বছরের শিশুকে তুলে আছাড় মাটিতে!


আরেকটি সূত্রে পুলিস জেনেছে, সম্প্রতি স্ত্রীকে সন্দেহ করতে শুরু করেছিলেন সুপ্রতিম। এই খুনের সঙ্গে তার কোনও সম্পর্ক রয়েছে কি না তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।