নিজস্ব প্রতিবেদন: জনতা কার্ফু বা জেকে। একে রবিবার। তায় একের পর করোনা পজিটিভ ধরা পড়ায় এমনিতেই শহরে, শহরতলিতে মানুষ বেরোচ্ছেন কম । সপ্তাহের কাজের দিন গুলিতেও খাঁ খাঁ করছে পথ ঘাট। মাছি তাড়াচ্ছে বেসরকারি গণ পরিবহণ ব্যবস্থা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-শনিবার মাঝরাতেই বন্ধ সমস্ত ট্রেন, স্টেশনে এসে ভিড় বাড়াবেন না, জানাল রেল


এরকম এক অবস্থায় জনতা কার্ফু-র দিন অকারণে রাস্তায় গাড়ি নামিয়ে জ্বালানি তেল পোড়ানোর পক্ষপাতী নন পরিবহণ শিল্পের সঙ্গে যুক্ত মানুষ। সরকার যদি মনে করে, তাহলে অতিরিক্ত বাস, ট্রাম, ফেরি চালাবে। লোকসান হলে সরকার ভর্তুকি দেবে। তাদের পক্ষে এটা সম্ভব নয় বলেই জানিয়ে দিলেন বাস, ট্যাক্সি, মিনিবাস এমনকি ওলা, উবেরের মতো পরিষেবা সংগঠন এর সদস্যরা।


কাল শহরে গণ পরিবহণ প্রায় ৯০ শতাংশ কম থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে। ট্যাক্সি মালিকদের সংগঠন বেঙ্গল ট্যাক্সি জানিয়েছে, শুধু হাসপাতালে যাওয়া মানুষের কথা ভেবে ১০ শতাংশ গাড়ি চলবে।  অন্যদিন ২২ হাজার চলে। কাল চলবে ১৮০০ থেকে ২০০০।


আরও পড়ুন-Live: ভারতে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ২৮৩, রাজ্যে আক্রান্ত ৩


ওলা উবের মালিক সংগঠন জানিয়েছে, অন্যদিন ১৮০০০ হাজার গাড়ি চলে। কাল চলবে ১২০০ । বেসরকারি বাস অন্যদিন ৩৭ থেকে ৪০ হাজার চলে।  কাল প্রথমার্ধে ২ হাজার ( গোটা রাজ্য মিলিয়ে) চলবে । যদি দেখা যায় মানুষ রাস্তায় বেরিয়েছে, তাহলে বেলার দিকে বাসের সংখ্যা বাড়ানো হবে


মিনিবাস অন্যদিন ৮ হাজার চলে। কাল ৫০০ থেকে সাড়ে ৫০০ ( গোটা রাজ্যে) চলবে। যদি দেখা যায় যাত্রী নেই, তাহলে ভোরের প্রথম ট্রিপ বাস-মিনিবাস চালিয়ে সকাল আটটার পর সব তুলে নেওয়া হবে।