ওয়েব ডেস্ক: নিরাপত্তা নেই পুলিসেরই। ইভটিজারদের শিকার খোদ কলকাতার পুলিসের এক সাব ইন্সপেক্টর। পুলিস পরিচয় জেনেও, হম্বিতম্বি ইভটিজারদের। দেখে নেওয়ার হুমকিও দেওয়া হয়। বেলেঘাটা বাইপাস ক্রশিংয়ের ঘটনা। অভিযুক্ত তিনজনের মধ্যে দুজন গ্রেফতার।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

পুলিস, তাতে কী? মহিলা তো! ইভটিজারদের হাত থেকে রেহাই নেই। রাতের শহরে রোডসাইড রোমিওদের শিকার মহিলা সাব ইন্সপেক্টর। ইভটিজিংয়ের শিকার কলকাতা পুলিসের মহিলা সাব ইন্সপেক্টর। পুলিস পরিচয় জেনেও, দেখে নেওয়ার হুমকি।


পর্দা ফাঁস সিউড়ি সদর হাসপাতালের দালালচক্রের


সোমবার রাত। ঘড়িতে তখন ১০টা। ডিউটি সেরে বাড়ি ফিরছিলেন ইস্টার্ন সুবার্বন ডিভিশনের এক  মহিলা SI। বেলেঘাটা বাইপাসের ক্রসিংয়ের কাছে আচমকাই চোখে পড়ে একটি গাড়ি। বেশকিছুক্ষণ ধরে মহিলাকে ফলো করছিল গাড়িটি।  ভিতরে বসে থাকা ৩ যুবক তাঁকে উদ্দেশ্য করে কটুক্তি শুরু করে। শুরু হয় কুইঙ্গিত। কিছুক্ষণ পর গাড়িটি ওই মহিলার সামনে দাঁড় করিয়ে দেয়  যুবকরা।


ধৈর্যের বাঁধ ভাঙে মহিলা SI-র। নিজের পরিচয় দেন তিনি। কিন্তু, তাতে এতটুকু দমেনি দুষ্কৃতীরা। সাফ জানিয়ে দেয় পুলিস তো কা হয়েছে? এলাকার তাঁরাই রাজা। দিশেহারা SI ফোন করেন বেলেঘাটা থানায়। তড়িঘড়ি আসে পুলিস। দুজনকে হাতেনাতে ধরে ফেলে পুলিস। পালিয়ে যায় আরেকজন।


খুব সহজেই ‘রাবড়ি’ বানানোর পদ্ধতিটা শিখে নিন


প্রশ্ন উঠছে, কী করে একজন মহিলা SI কে উত্যক্ত করার সাহস পেল দুষ্কৃতীরা? পুলিস পরিচয় জানার পরও কেন এতটুকু দমল না তারা? সূত্রের খবর, পুরোটাই রাজনৈতিক ছত্রছায়া। ৩ অভিযুক্ত যুবক  এলাকার এক রাজনৈতিক প্রভাবশালীর ছত্রছায়ায় থাকে। প্রভাবশালীর জোরেই এলাকায় দাপিয়ে বেড়ায় ৩ জন। পলাতক আরেক দুষ্কৃতীর খোঁজে তল্লাসি চালাচ্ছে পুলিস।