ওয়েব ডেস্ক: বামেদের নবান্ন অভিযান ঘিরে গণ্ডগোল। পুলিসের লাঠিতে আহত হলেন বিমান বসু। গান্ধীমূর্তির সামনে পুলিস ও বিক্ষোভকারী সংঘর্ষ হয়। পুলিসকে লক্ষ্য করে ইটবৃষ্টি করে বিক্ষোভকারীরা। কাঁদানে গ্যাসের সেল ফাটায় পুলিস।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন ইতিহাস গড়ল বাংলা, গঙ্গার তলায় তৈরি মেট্রো টানেল, স্বপ্ন-সত্যির প্রথম ধাপ


প্রসঙ্গত, আজ নবান্ন অভিযান ঠিক ছিল বামেদের। ১১টি কৃষক ও ক্ষেতমজুর সংগঠনের প্রতিনিধিরা রাজ্যের প্রধান প্রশাসনিক ভবনে ঘেরাওয়ের কর্মসূচি নিয়েছে। অবাঞ্ছিত পরিস্থিতি এড়াতে কড়া নিরাপত্তায় ঘিরে ফেলা হয়েছে নবান্ন চত্বর। পাল্টা কৌশল নিয়েছে বামেরাও। পুলিসকে ধোঁকা দিয়ে হঠাত্‍ ব্যারিকেড ভেঙে নবান্ন পর্যন্ত ছুটে যাওয়ার ভাবনা রয়েছে। আর একটি কর্মসূচি হল, পুলিস যেখানে বাধা দেবে সেখানেই বসে পড়ার। প্রয়োজনে সারারাত অবস্থানের জন্যও তৈরি থাকতে বলা হয়েছে বিক্ষোভকারীদের। বামেদের নবান্ন অভিযান বানচাল করতে তৈরি ছিল প্রশাসনও। রানি রাসমণি অ্যাভিনিউ, PTS ও হেস্টিংস রোড এলাকায় জমায়েত হবে। সেই জায়গাগুলিতে মিছিল নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে থাকবেন অতিরিক্ত কমিশনার পদমর্যাদার একজন করে অফিসার। ময়দান সংলগ্ন এলাকায় AJC বোস রোড থেকে নবান্নর দিকে রাস্তাগুলির যান ঘুরিয়ে দেওয়া হয়েছে। ট্রাফিকের চাপ বাড়বে ধর্মতলা ও থেকে দক্ষিণ কলকাতার দিকে। হাওড়ায় সাঁতরাগাছি ব্রিজ, ক্যারি রোড, ফোরশোর রোড ও আন্দুল রোডে যান চলাচল নিয়ন্ত্রিত করা হয়েছে। হাওড়ার ১২০০ বাড়তি ফোর্স ও কলকাতায় ২০০০ বাড়তি ফোর্স তৈরি রাখা হয়েছে। নবান্নের দিকে তিনটি জলকামান রাখা হয়েছে। হাওড়া শহর জুড়ে ৪০টি পুলিস পিকেট ও ব্যারিকেড থাকবে। ইস্পাতের অস্থায়ী দেওয়ালের কাছে থাকবে রোবোকপ। এছাড়া কমব্যাট ফোর্স ও র‍্যাফও থাকছে।জলপথে হাঙ্গামা রুখতে গঙ্গার জেটিগুলিতেও পুলিস পিকেট থাকছে।


আরও পড়ুন  হাঁসফাঁস গরমে রেহাই পেতে ভিড় উপচে পড়ল ওয়াটার পার্কে