জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: তৃণমূল এক ও ঐক্যবদ্ধ। নবীনরা থাকবেন, প্রবীণরাও থাকবেন। তৃণমূলে দ্বিধা-দ্বন্দ্বের জায়গা নেই। মমতার নেতৃত্বে ও অভিষেকের সেনাপতিত্বে লড়বে। এই দলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ই শেষ কথা, অভিষেক সেনাপতি। নবীন-প্রবীন বিতর্কে এবার সুর নরম কুণাল ঘোষের। বিরোধীরা তৃণমূলের চর্চাতেই ব্যস্ত, তবে তৃণমূলে চার-পাঁচটি প্রজন্ম তৈরি করে দিয়েছেন নেত্রী,  মন্তব্য কুণাল ঘোষের। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন, Primary Recruitment Scam: 'লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস'-এর ৭.৫ কোটি টাকার সম্পত্তি অ্যাটাচ করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে: ইডি


সোমবার তৃণমূলের প্রতিষ্ঠা দিবসের দিন নবীন-প্রবীণ দ্বন্দ্ব নিয়ে মুখ খুলেছিলেন তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। নিশানায় সেই সুব্রত বক্সী, সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়রা। দ্বন্দ্ব নেই, বোঝাতে গিয়ে যেন ক্রমেই মন্তব্য, পাল্টা মন্তব্যের পাহাড় তৈরি হচ্ছে। সুর নরম করেছেন খোদ কুণাল ঘোষ। এদিন তৃণমূলের মুখপাত্র বলেন, ‘সিনিয়র নেতাদের পুরোদস্তুর ভূমিকা আছে। পরিবারে যেমন হয়। নিশ্চিত ভাবে সংগঠনে থাকবেন। এই পরিবারে শেষ কথা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেনাপতি হলেন অভিষেক বন্দোপাধ্যায়, আবার সুব্রত বক্সির মতো সিনিয়র নেতারা আছেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ৫টা প্রজন্ম তৈরি করে দিয়েছেন।’


এমনকী তাঁকে বলতে শোনা যায়, সুব্রত বক্সি, ফিরহাদ হাকিম দাঁড়াবেন। এককাট্টাভাবে ভোটে লড়বেন। ইস্যুভিত্তিক মতপার্থক্য দেখা গেলেও, ভোটের সময় আরও সুসংহত। প্রবীণ-নবীন লড়াই তো বিরোধীদের ট্র্যাডিশন। প্রসঙ্গত, এদিন কুণাল ঘোষ বলেন,  'মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নন্দীগ্রামে প্রার্থী ছিলেন।  যাঁরা নন্দীগ্রামে ভোটে দায়িত্বে ছিলেন, তারা একটা ক্লিয়ার জয় এনে দিতে পারলেন না! রাজ্য সংগঠন নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছেন'। অর্থাৎ নাম না করে সুব্রত বক্সিকেই নিশানা করলেন তিনি, মত রাজনৈতিক মহলের। কারণ, নন্দীগ্রামে যাঁরা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্বাচনের দায়িত্বে যাঁরা ছিলেন, তাঁদের অন্যতম তৃণমূলের রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সি। 



আরও পড়ুন, Firhad Hakim: তৃণমূলে নবীন-প্রবীণ দ্বন্দ্ব আবহেই 'দলের রাশ' নিয়ে বড় কথা বলে দিলেন ফিরহাদ...


(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)