নিজস্ব প্রতিবেদন:  সোমবার ঝাড়গ্রাম যাওয়ার আগে sskm- এ যান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শনিবার ও রবিবার ত্রিপুরায় তৃণমূলের যুব সংগঠনের নেতা-নেত্রীদের উপর হামলার অভিযোগ হয়। পরবর্তীতে ত্রিপুরা পুলিস গ্রেফতার করে ১৪জনকে। রবিবারই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ত্রিপুরা গিয়ে দেবাংশু ভট্টাচার্য, জয়া দত্ত, সুমন্ত রাহা-সহ বাকি ছাত্রদের কলকাতা ফিরিয়ে আনে। রাতেই আহত নেতাদের ভর্তি করা হয় হাসপাতালে। তারপরেই আজ সকালে আহত নেতাদের দেখতে হাসপাতালে যান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এদিন হাসপাতাল থেকে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ''এক্ষুণি ঝাড়গ্রাম যেতে হবে। হাতে সময় কম। সুদীপ, জয়া ও দেবাংশুদের উপর মাথা ফাটিয়ে দেওয়া হয়েছে। পুলিসের সামনে দাঁড় করিয়ে রেখে মেরেছে। মারার পর ৩৬ ঘণ্টা কোনও চিকিৎসা হয়নি, কাউকে এক গ্লাস জল দেয়নি। ওরাই মেরেছে ওরাই গ্রেফতার করেছে। বিজেপি দানবীয় দল। ত্রিপুরায় অভিষেকের উপর যেভাবে আক্রমণ হয়েছে তা নিন্দনীয়। বিমানের টিকিট না দেওয়ার চক্রান্ত হয়েছে। ছাত্রের উপর হামলায় পড়ুয়াদের গর্জে ওঠা উচিত।'' 


আরও পড়ুন, Covishield:বিজ্ঞপ্তির পরও অমিল টিকা, মঙ্গলবার থেকে অনিশ্চিত কোভিশিল্ড


এদিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আরও বলেন, ''স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নির্দেশে সবটা হয়েছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নির্দেশ ছাড়া বিপ্লব দেবের এত সাহস হত না। সেদিন বুলেট প্রুফ গাড়ি না থাকলে অভিষেকের মাথা গুঁড়িয়ে যেতে পারত। ত্রিপুরা, বাংলার পাশের রাজ্য। সব বিষয়ে সাহায্য করা হয়। যতই মারুক ত্রিপুরা জয় করবই।''


দলের আক্রান্ত ছাত্র-যুব নেতাদের পাশে দাঁড়াতে গতকালই ত্রিপুরা গিয়েছিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। দিনের শেষে পরিশ্রান্ত ও আহত কর্মীদের নিয়ে কলকাতায় ফিরেছেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক। শহরে ফিরেই আহত তৃণমূল নেতা-নেত্রীদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। সুদীপ রাহা ও জয়া দত্তকে ভর্তি করা হয়েছে এসএসকেএমের উডবার্ন ওয়ার্ডে।  


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)