ওয়েব ডেস্ক: সোনাগাছির উলটো দিকে সারা রাত পড়ে রইল এক ব্যক্তির দেহ। সকালে নজরে আসতেই শোরগোল। কীভাবে মৃত্যু? কেন মৃত্যু? তা নিয়ে ধন্দে পুলিস। ময়না তদন্ত রিপোর্ট হাতে পাওয়ার অপেক্ষায় গোয়েন্দারা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সাত সকালে শোভাবাজারে শোরগোল। রাস্তার ওপর পড়ে এক ব্যক্তির দেহ। পুলিস যখন স্পটে সুরতহাল করছে, তখন এলাকায় পৌছে যান পরিবারের সদস্যরা। জানা যায় মৃত ব্যক্তির নাম কৃষ্ণ পাল। বয়স ৪৫। মধ্যমগ্রামের বাসিন্দা। ইট, বালি, চুন, সুড়কির ব্যবসা করেন। সম্প্রতি প্রোমোটিং শুরু করেছিলেন।


প্রতিদিনই পাড়ার বন্ধু বাপি নামে এক ব্যক্তির সঙ্গে বেরোতেন কৃষ্ণ পাল। রাত এগারোটার মধ্যে বাড়ি ফিরে যেতেন। কিন্তু শনিবার ফেরেননি। সন্দেহ হয় পরিবারের। বাপিকে জিজ্ঞেস করে কৃষ্ণর পরিবার জানতে পারে, বারবার বলা সত্ত্বেও রাতে বাড়ি ফিরতে রাজি হননি।


সকালে সোনাগাছির উলটো দিকে দেহ পড়ে থাকতে দেখে বাড়ির লোক। পরিবারের দাবি,  কৃষ্ণ পালের মুখে প্রচুর কাদা লেগেছিল। গলায় সোনার চেন ও আঙুলে একাধিক সোনার আংটি পড়তেন কৃষ্ণ পাল। পরিবারের দাবি, দেহে সে সব গয়না ছিল না।


এখন প্রশ্ন কীভাবে মৃত্যু হল কৃষ্ণ পালের? কী কারণে রাস্তায় পড়ে থেকে মরতে হল তাঁকে? পরিবারের দাবি সত্যি হলে গায়ের গয়না কোথায় গেল? বাঁধানো ফুটপাতে তারপরেও মুখে কাদা লাগল কী করে? বন্ধু বাপি বাড়ি ফিরে নিজে কেন কৃষ্ণ পালের কথা জানালেন না? বড়তলা থানার পুলিস এখন ময়না তদন্ত রিপোর্টের অপেক্ষায়।


গোয়েন্দাদের হাতে থাকা তথ্য আর রূপার উত্তর মিলছে না, দাবি CID-র


খাস কলকাতায় প্রকাশ্য রাস্তায় পড়ে মহিলার দগ্ধ দেহ