কমলাক্ষ ভট্টাচার্য: বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে উপাচার্য নিয়োগের এক্তিয়ার কার? রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাত চরমে। 'কোনও সমাজকে যদি তছনছ করতে হয়, বা প্রতিষ্ঠানকে, প্রথমেই শিক্ষাকে আঘাত করতে হয়', বললেন মিঠুন চক্রবর্তী।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: Abhishek Banerjee: ইন্ডিয়া জোটের বৈঠকের দিনেই অভিষেককে ফের তলব ইডির!


আর মাত্র ৭ বছর। ২০৩০ সালে ২০০ বছর পূর্ণ হতে চলেছে স্কটিশ চার্চ কলেজের। প্রাক্তনীদের তালিকায় রয়েছেন নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু, স্বামী বিবেকানন্দ, মান্না দে-র মতো ব্যক্তিত্বরা। সঙ্গে মিঠুন চক্রবর্তীও। আর এক প্রাক্তন ছাত্র মৃণাল সেনের শতবর্ষ চলছে। সেই উপলক্ষেই এদিন স্কটিশচার্চের  প্রাক্তনীদের উদ্যোগে 'শতবর্ষে মৃণাল সেন' শীর্ষক এক অনুষ্ঠানে কলেজের অ্যাসেম্বলি হলে। উপস্থিত ছিলেন মিঠুন চক্রবর্তী।


সাংবাদিক সম্মেলনে মিঠুন বলেন, 'আপনারা যদি ইতিহাস পড়ে, সমাজের পিছনের হাড় যদি ভাঙতে হয়, সবার আগে শিক্ষাটাকে ধ্বংস করতে হয়।
কোনও সমাজকে যদি তছনছ করতে হয়, বা প্রতিষ্ঠানকে, প্রথমেই শিক্ষাকে আঘাত করতে হয়। আমি বলছি না, কে করছে, না করছে। বলতেও চাই না'। তাঁর মতে, 'শিক্ষা না থাকলে সমাজ থাকবে না। শিক্ষা থাকলে সমাজ থাকবে। সমাজ থাকলে ভিত্তি থাকবে। ভিত্তি থাকলে ভবিষ্যৎ তৈরি হবে'। 


এদিকে যাঁর হাত ধরে গৌরঙ্গ চক্রবর্তী থেকে 'মিঠুন' হয়ে উঠেছেন, সেই মৃণাল সেনও পড়েছেন স্কটিশচার্চ কলেজেই। এদিন পূর্বসূরী প্রাক্তনীর স্মৃতি ডুব দেন উত্তরসূরি প্রাক্তনী। মিঠুন বলেন, 'আজ দিনটা অন্যরকম। যার হাত ধরে ফিল্ম লাইনে আমার জন্ম তাঁর শতবর্ষ। আমার সাফল্যের পিছনে আছে ডেস্টিনি। আমিই ডেস্টিনির সেরা উদাহরণ। অন্ধগলি থেকে একটা ছেলে কীভাবে পৃথিবী বিখ্যাত হতে পারে? মৃণালদাও আমাকে সামনে থেকে দেখেননি। পেছন থেকে দেখেই নায়ক বেছেছিলেন। হিরো হওয়ার যা যা দরকার আমার কিচ্ছু ছিলনা। আমি ভেবেছিলাম ড্যান্সিং ভিলেন হব। মৃণালদার জন্য গোঁফ লাগিয়ে ভিলেন সেজে ছবি পাঠিয়েছিলাম। মৃণালদা ছবি ছিঁড়ে ফেলে দিয়ে বলেছিলেন আমি মৃগয়া করব। নায়ক খুঁজছি। আমি সবাইকে বলি স্বপ্নকে কখনও ঘুমোতে দেবেন না। কত স্মৃতি ঘুরছে’।


আরও পড়ুন: Trinamoole Nabo Jowar: অভিষেকের নবজোয়ারে এবার 'শোলে' ছাপ!



(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)