নিজস্ব প্রতিবেদন : কৈখালি হত্যাকাণ্ডের পরতে পরতে রহস্য। খুনের পর ২৪ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও এখনও অধরা খুনি। তবে, প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিস নিশ্চিত, সিভিক ভলান্টিয়ার শম্পা দাসের খুনের সঙ্গে পরিবারের কেউই জড়িত। পাশাপাশি, মৃতার ভাইয়ের দাবি, বাড়ির পরিচারিকার সঙ্গে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছিলেন সুপ্রতিম। সেকারণেই খুন হন শম্পা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

শুক্রবার রাতে কৈখালিতে নিজের বাড়িতে আততায়ীর হাতে খুন হন শম্পা। এই খুনের ঘটনায় তদন্তে নেমে স্বামী সুপ্রতিম দাসের বয়ানে বেশকিছু অসঙ্গতি খুঁজে পায় পুলিস। যার ফলে খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন হিসেবে উঠে আসে স্বামী সুপ্রতিম দাসের নাম। খুনের ঘটনায় তদন্ত শুরু করে পুলিস।


আরও পড়ুন, কৈখালিতে নিজের বাড়িতে খুন মহিলা সিভিক ভলান্টিয়ার, স্বামীর বয়ানে মিলছে অসঙ্গতি


গত ২৪ ঘণ্টায় প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিস কৈখালি হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় একটা বিষয়ে নিশ্চিত যে, শম্পা দাসের খুনের পিছনে পরিবারেরই কোনও সদস্যের হাত রয়েছে। সে-ই শুক্রবার রাতে আততায়ীকে সাহায্য করেছিল।


অন্যদিকে, খুনের ঘটনায় এদিনই এয়ারপোর্ট থানায় সুপ্রতিম ও তাঁর মায়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন শম্পার দাদা মিলন বিশ্বাস। তাঁর দাবি, সম্পত্তি নিয়ে বিবাদের জেরেই খুন হতে হয়েছে তাঁর বোনকে। পাশাপাশি তাঁর আরও দাবি, বাড়ির পরিচারিকার সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছিল সুপ্রতিম। সেকথা জেনে ফেলেছিল শম্পা। আর তারপর থেকেই স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে নিত্য অশান্তি লেগে থাকত।