সঞ্জয় ভদ্র: ডার্ক ওয়েবে সন্ত্রাসের ছক! কলকাতায় ধৃত JMB জঙ্গি নাজিউর রহমানের মোবাইল ফোনটি উদ্ধার করেছেন তদন্তকারী। কিন্তু সেই ফোনে কোনও নম্বর পাওয়া যায়নি! তাহলে কিভাবে নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ রাখত জঙ্গিরা? চাঞ্চল্যকর তথ্য হাতে এসেছে জি ২৪ ঘন্টার।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ঘটনার সূত্রপাত শনিবার। সেদিন শহরের উপকণ্ঠে হরিদেবপুর থেকে তিন JMB জঙ্গিকে গ্রেফতার করে কলকাতা পুলিসের STF। আর এক জঙ্গি অবশ্য সেলিম মুন্সী এখনও পলাতক। তদন্তে জানা গিয়েছে, এই পলাতক জঙ্গির বাড়িতেই গা ঢাকা দিয়েছিলেন ধৃতদের মধ্যে দু'জন। সেলিমের ঘরে তল্লাশি চালিয়ে যেমন গুরুত্বপূর্ণ নথি, জিহাদি বইয়ের হদিশের মিলেছে, তেমনি ধৃত জঙ্গিদের অন্যতম  নাজিউর রহমানের মোবাইলটিও উদ্ধার করেছেন তদন্তকারীরা। কাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখত ওই জঙ্গি? তার ফোন থেকে কিন্তু কোনও নম্বর পাওয়া যায়নি।


আরও পড়ুন: মুখ ফিরিয়েছে নন্দীগ্রাম, প্রতিশ্রুতি মতো সেখানেই ৯০০ কোটির পানীয় জল প্রকল্প মমতার


কেন? সূত্রের খবর, সিমকার্ডের মাধ্যমেই ফোনটিকে চালু রাখা হত। কিন্তু সেই সিমকার্ড ব্যবহার করে ফোন করা হত না। তাহলে? শুধুমাত্র নেট ব্য়বহারের জন্য সিমকার্ডটিতে কাজে লাগাত জঙ্গিরা। সেকারণেই ফোনে কোনও নম্বর নেই। Tor ব্রাউজারের মাধ্যমে নেট ব্রাউজিং করা হত। আর যখন কোনও তথ্য় আদান-প্রদানের প্রয়োজন হত, তখন প্রোটেকটেড টেক্স নামে একটি অনলাইন নোটপ্যাড ব্যবহার করত জঙ্গিরা। 


আরও পড়ুন: আগামী ২২ জুলাই উচ্চমাধ্যমিকের রেজাল্ট; ওয়েবসাইট, অ্যাপ, এসএমএসে জানা যাবে ফল


তদন্তে ইতিমধ্যেই  উঠে এসেছে,  মালদহ ও বসিরহাট সীমান্ত দিয়ে এদেশে প্রবেশ করেছে JMB জঙ্গিরা। প্রায় আড়াই বছর আগে এই শহরে ঘাঁটি গাড়ে নাজিউর রহমান ওরফে জোসেফ ওরফে জয়রাম ব্যাপারী। ২ মাস নয়, প্রায় তিন বছর ধরে শহরে গা-ঢাকা দিয়েছিল আর এক ধৃত জঙ্গি জঙ্গি মিকাইল খান ওরফে শেখ সাবির।  মাত্র মাস দেড়েক আগে বসিরহাট সীমান্ত দিয়ে ভারতে  ঢুকে রবিউল ইসলাম