নিজস্ব প্রতিবেদন:  শহরে জাল কোভিড রিপোর্টের পর এবার জাল স্যানিটাইজার। মহামারি চলাকালীন, অসাধু কিছু ব্যক্তি মানুষ ঠকিয়ে তাদের রোজগারের পথ প্রশস্ত করে চলেছে। আজ মঙ্গলবার  রাজারহাট থানা ও বিধান নগর ইবির যৌথ তল্লাশিতে জাল স্যানিটাইজার তৈরির কারখানার খোঁজ মিলেছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 সেখান থেকে উদ্ধার করা হয়েছে প্রায় পাঁচ হাজার লিটার জাল স্যানিটাইজার। ঘটনাস্থল থেকে বাজেয়াপ্ত  স্টিকার ও স্যানিটাইজার তৈরির সরঞ্জাম। এখনও কারখানার মালিকের খোঁজ পাওয়া যায়নি, শুরু হয়েছে তল্লাশি। তবে, ম্যানেজারকে গ্রেফতার করেছে রাজারহাট থানার পুলিস। 


আরও পড়ুন: একুশের পর ২০২৪, I-PAC-এর কৌশলেই লোকসভার যুদ্ধে অভিষেক-মুকুলরা


তদন্তকারীদের কাছে খবর ছিল,  রাজারহাট রেকজোয়ানী এলাকায় প্রতিদিন প্রচুর পরিমানে স্যানিটাইজার তৈরি হচ্ছে। সেগুলো গাড়ি করে বিভিন্ন জায়গায় সরবরাহ হচ্ছে। গোপন সুত্রে সেই খবর পেয়ে হানা দেয় রাজারহাট থানার পুলিস।   এলাকায় দুটি বাড়ি ভাড়া নিয়ে চলছিল এই ব্যবসা। সেই বাড়ি দুটিকে আপাতত সিল করেছে ইবি ও রাজারহাট থানার আধিকারিকরা। 


ডক্টর প্লাস কোম্পানির নামে জাল স্যানিটাইজার তৈরি করার অভিযোগে ম্যানেজার তাপস মিত্র কে গ্রেফতার করা হয়। এই মুহূর্তে ধৃতকে রাজারহাট থানায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।


আরও পড়ুন'এক দেশ এক রেশন' নিয়ে কোনও সমস্যা নেই, জানিয়ে দিলেন Mamata
 


জাল স্যানিটাইজার মানে, আইনত তাদের সংস্থা বৈধ নয়। সঠিক উপাদান দিয়ে স্যানিটাইজার না বানালে তাতে বিপদ হতে পারে মানুষের। আদতে সেই স্যানিটাইজার করোনা মারতে কার্যকর কিনা তা জানা নেই। বৈধ না হওয়ার কারণে, যাচাই করা হয়নি স্যানিটাইজারের উপাদান। যদি এই স্যানিটাইজার ব্যবহারে জীবাণু না মরে তাহলে সংক্রমণ বাড়ার আশঙ্কা থাকে।  


(Zee 24 Ghanta App : দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)