শ্রেয়সী গাঙ্গুলি : যাত্রার সময় কমছে রাজধানী ও শতাব্দীর। এবার থেকে এক থেকে দেড় ঘণ্টা কম সময়ে পৌঁছনো যাবে গন্তব্যে।  পুশ-পুল পদ্ধতিকে কাজে লাগিয়ে মিলবে এই সুবিধা।  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন, রেড রোড হিট অ্যান্ড রান: 'দোষী' সাব্যস্ত সাম্বিয়া জেল থেকে ছাড়া পেতে পারে আজই


এতদিন শিলায়দহ থেকে বিকেল ৪টে ৫০-এ ছেড়ে, পরের দিন সকাল সাড়ে ১০টা নাগাদ দিল্লি পৌছত রাজধানী এক্সপ্রেস। ফিরতি পথে বিকেল ৪টে ২৫ মিনিটে দিল্লি ছেড়ে, শিয়ালদায় ঢুকত পরের দিন সকাল ১০টা ১০ মিনিটে। এবার এই ছবিটা বদলাচ্ছে। শীঘ্রই দেড় হাজার কিলোমিটার যাত্রা পথের সময় কিছুটা কমবে। সৌজন্যে পুশ-পুল পদ্ধতি।


আরও পড়ুন, একধাক্কায় ৫ ডিগ্রি নেমে কলকাতায় ফের ১২-র ঘরে পারদ, জাঁকিয়ে ঠান্ডা জেলাতেও


পুশ-পুল পদ্ধতি ব্যবহার করে, এক থেকে দেড় ঘণ্টা কম সময়ে পৌছনো যাবে গন্তব্যে। কিন্তু কী এই পুশ-পুল পদ্ধতি? শুধু সামনে থেকে নয়। গতি বাড়াতে এখন থেকে রেকের পিছনেও থাকবে একটি ইঞ্জিন। সামনের ইঞ্জিন রেক টানবে। অর্থাত্‍ পুল করবে। পিছনের ইঞ্জিন রেককে ঠেলবে। পুশিং পদ্ধতি।


আরও পড়ুন, অন্য যুবকের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক, কলেজছাত্রী প্রেমিকাকে গুলি প্রেমিকের


এর আগে মুম্বই-নয়া দিল্লি রাজধানীতে পরীক্ষামূলক ভাবে এই পুশ-পুল পদ্ধতি ব্যবহারে সাফল্য এসেছে। এবার সেই পদ্ধতি ব্যবহার করে গতি বাড়তে চলেছে দেশের সমস্ত রাজধানীর। শতাব্দী এক্সপ্রেসের মত প্রিমিয়র ট্রেনেও ব্যবহার করা হবে এই পুশ-পুল পদ্ধতি।