নিজস্ব প্রতিবেদন : করোনা আক্রান্তদের শরীরে ভাইরাল লোড পরিমাপ করে সিটি ভ্যালু (CT Value) পদ্ধতিতে  চিকিৎসা পরিষেবা চালুর সম্ভাবনা কলকাতা মেডিকেল কলেজে। এমনটাই জানালেন মেডিকেল কলেজের রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান নির্মল মাজি। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

প্রসঙ্গত, করোনা মুক্তির পর ফের করোনা আক্রান্ত হওয়ার  ঘটনা ঘটেছে কলকাতা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপার সাহা হোসেন বারির শরীরে দ্বিতীয়বার করোনা সংক্রমণ হয়েছে। আপাতত ফের চিকিৎসাধীন তিনি। আরও এক রোগীর সন্ধান মিলেছে বলে কলকাতা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সূত্রে খবর। এর আগে উত্তরবঙ্গেও বেশ কয়েকজন করোনা আক্রান্ত হয়ে সম্পূর্ণ করোনা মুক্তির পর ফের করোনা সংক্রমণের ঘটনা ঘটে। যার রিপোর্ট হয় স্বাস্থ্যভবনে। এবার মেডিকেল কলেজেও সেই ঘটনায় কিছুটা চিন্তিত স্বাস্থ্যভবন।


নির্মল এদিন বলেন, "ভাইরাল লোড চিহ্নিত করে চিকিৎসা চাইছি আমরা। সিটি ভ্যালু পদ্ধতিতে চিকিৎসার বিষয়ে স্বাস্থ্যভবনে বিশেষজ্ঞ কমিটি চিন্তাভাবনা করছেন। " সূত্রের খবর, কলকাতা মেডিকেল কলেজে সিটি ভ্যালু পদ্ধতিতে চিকিৎসা করার জন্য প্রস্তাব গিয়েছে স্বাস্থ্যভবনে। কলকাতা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এই ধরনের রোগীদের শরীরে ভাইরাল লোড অর্থাৎ ভাইরাসের উপস্থিতির মাত্রা কতটা তা পরিমাপ করে পরবর্তী চিকিৎসা পদ্ধতি চালু করার বিষয়ে চিন্তাভাবনা শুরু করেছে স্বাস্থ্যভবন।


উল্লেখ্য, কলকাতা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপার সাহা হোসেন বারি করোনা আক্রান্ত হয়ে প্রায় দিন দশেক চিকিৎসাধীন ছিলেন মেডিকেল কলেজই। পরে করোনা রিপোর্ট নেগেটিভ আসে। নিয়ম মেনে কাজে যোগ দেন তিনি। কিন্তু ফের তাঁর শরীরে উপসর্গ দেখা দেয়। পরীক্ষা করে সাহা হোসেন বারির শরীরে ফের করোনা সংক্রমণ মেলে। সব মিলিয়ে এভাবে দ্বিতীয়বার করোনা সংক্রমণ হওয়ার ঘটনা চিন্তা বাড়াচ্ছে। 


আরও পড়ুন, করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রয়াত বিশিষ্ট চিকিৎসক রবিন বসু