জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: 'আমার বক্তব্য ভুলভাবে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে'। ভাষণ-বিতর্কে এবার মুখ খুললেন শুভেন্দু অধিকারী। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা দাবি, 'আমি প্রধানমন্ত্রীর সবকা সাথ, সবকা বিকাশের ভাবনাকে আন্তরিকভাবে সমর্থন করি'। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: WB Govt Jobs: রাজ্যের ভাঁড়ার 'বেহাল', ১০০% নিয়োগ নয়‌! সরকারি চাকরিতে কাটছাঁট...


লোকসভা ভোটে রাজ্য়ে বেনজির সবুজ ঝড়। তৃণমূলের ঝুলিতে এবার ২৯ আসন। আর বিজেপি? ১২। ২০১৯ লোকসভা ভোটে কিন্তু এ রাজ্যের দলের ফল ছিল চমকপ্রদ।  ১৮ আসনে জিতেছিল গেরুয়াশিবির। বস্তুত, এবারও অধিকাংশ এক্সিট পোলেই এগিয়ে ছিল বিজেপিই। কেন এমন ফল? আজ, বুধবার পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির বর্ধিত প্রদেশ কার্যকারিণী বৈঠক হল সায়েন্স সিটি অডিটোরিয়ামে।


সেই বৈঠকে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীর 'সবকা সাথ, সবকা বিকাশে'র ভাবনা নিয়েই কার্যত প্রশ্ন তোলেন শুভেন্দু। বলেন, 'আমিও বলেছি রাষ্ট্রবাদী মুসলিম। আপনারাও বলেছেন সবকা সাথ সবকা বিকাশ, আর বলব না। বলব, যো হামারি সাথ হাম উনকে সাথ। সবকা সাথ সবকা বিকাশ বন্ধ করো। নো নিড সংখ্যালঘু মোর্চা'।


 



২০২৬ সালে রাজ্যে বিধানসভা ভোট। পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির বর্ধিত প্রদেশ কার্যকারিণী বৈঠকে শুভেন্দু বলেন, '২০২৬ সালের ভোটে দেখবেন আমাকেও ভোট দিতে দেবে না। কারণ আমি হিন্দু। ভোটের দিন আমার বাড়ির সামনে ৫০ জন জেহাদি বসে থাকবে। পুলিস দর্শকের আসন গ্রহণ করবে। ভয়ংকর অবস্থা বাংলায়। ভাঙড়ে ২টি অঞ্চলের হিন্দুদের শওকত মোল্লা ভোট দিতে দেয়নি। এখনই না জাগলে ভারতে আর থাকবে না পশ্চিমবঙ্গ । ৫০ লাখ হিন্দুকে ভোট দিতে দেয়নি তৃণমূলের গুন্ডারা । আমরা পেছন দিক থেকে নবান্ন দখল করতে চাই না। উপদ্রুত এলাকা আইন লাগু করে এখানে ভোট করতে হবে, এই দাবি জানাচ্ছি । ৩৫৬ ধারা আমরা চাই না। যেদিন ভোটে জিতব সেদিন ক্ষমতায় আসব'।


আরও পড়ুন:  Clash in Sonarpur: শিকল বেঁধে নির্যাতন! জামালের তালিবানি শাসনের বিরুদ্ধে মুখ খুলছে একের পর এক নির্যাতিতা



(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)