জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: ঘন ঘন লোডশেডিং কেন? বিদ্যুৎ দফতরে শুভেন্দু অধিকারী। ঘরে ঢুকে বন্টন বিভাগের আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বললেন তিনি। সঙ্গে ছিলেন অগ্নিমিত্রা পাল-সহ বিজেপি বিধায়করা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

জুন মাসেও অস্বস্তিকর গরম! মাঝে-মাঝে ছিটেফোঁটা বৃষ্টিতে সাময়িক স্বস্তি মিলছে। কিন্তু বৃষ্টি থামলেই ফের গুমোট আবহাওয়া। সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে লোডশেডিং! খাস কলকাতাতেই রাতে ২-৩ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকছে না। কোথাও কোথাও আবার লোডশেডিং হচ্ছে দিনের বেলাতেও। গ্রামের অবস্থাও তথৈবচ। ফলে নাজেহাল অবস্থা সাধারণ মানুষের।


এদিকে লোডশেডিং দায় নিতে রাজি নন বিদ্যৎমন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস। মন্ত্রীর দাবি, 'অনুমোদন ছাড়াই অতিরিক্ত বিদ্যুৎ ব্যবহার করছেন বহু মানুষ। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা গিয়েছে, বাড়ি এসি-পাখা- লাইট কিংবা টিভি, ফ্লিজ সবই বেড়ে গিয়েছে। কিন্তু অতিরিক্ত যে বিদ্যুৎ ব্য়বহার করা হচ্ছে, তার জন্য কোনও অনুমোদন নেই।  ফলে ট্রান্সফরমারের উপর চাপ পড়ছে'।


আরও পড়ুন: Panchayat election 2023: পঞ্চায়েত ভোটে ব্যবহার হবে সিভিক পুলিস? শুনানি শেষ হাইকোর্টে


এদিন আচমকাই অনুসন্ধান করতে বিদ্যুৎ দফতরের অফিসে যান শুভেন্দু। রীতিমতো তথ্য-পরিসংখ্যান হাতে নিয়ে কথা বলেন বন্টন বিভাগের আধিকারিকদের সঙ্গে।



রাজ্যের বিরোধী দলনেতার অভিযোগ, 'চাহিদা ও ঘাটতি বিরাট। বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ হয়ে গিয়েছে পশ্চিমবঙ্গে। সরকার কয়লা কিনতে পারছে না। সেজন্যই পশ্চিমবঙ্গের প্রত্যেকটা এলাকা, মানুষকে লোডশেডিংয়ের মধ্যে থাকতে হচ্ছে। রাজ্য সরকার জনগণের ঘাড়ে দোষ চাপাচ্ছে'। তিনি বলেন,  জনগণ দায়ি নয়, দায়ি পশ্চিমবঙ্গ সরকার। তারা কয়লা কিনতে পারছে না। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সময়ে একটাও পাওয়ার প্লান্ট তৈরি হয়নি। সব আগের লোকেরা করে গিয়েছে'।


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)