ওয়েব ডেস্ক: সিঙ্গুরে আটশো সত্তর একর জমি চাষযোগ্য। প্রশাসন নির্দেশ দিলে এখনই তা অনিচ্ছুক কৃষকদের ফেরত দেওয়া যাবে। জানালেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। সিঙ্গুরে জমি ফেরত নিয়ে কাল নবান্নে বৈঠক। মুখ্যমন্ত্রীকে রিপোর্ট দেবেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সিঙ্গুরে টাটা মোটর্সের অধিগৃহীত জমি চাষযোগ্য করে কৃষকদের ফেরাতে হবে। নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের। সেইমতো ২১ অক্টোবরের মধ্যে জমি চাষযোগ্য করে তোলার ডেডলাইন বেঁধে দেন মুখ্যমন্ত্রী। রবিবার পার্থ চট্টোপাধ্যায় জানিয়ে দিলেন, সিঙ্গুরের ৯৯৭ একরের মধ্যে ৮৭০ একর জমি এখন চাষযোগ্য। প্রশাসন সবুজ সঙ্কেত দিলেই তা ফেরানো হবে।


আরও পড়ুন নিজের বেলায় বুঢ্ঢা হোগা তেরা বাপ, আর বাড়ির ধন্যি মেয়েরা বিয়ের পর থেকে যাক অন্তরালে!


গোপালনগর মৌজা থেকে শুরু হবে জমি ফেরানোর কাজ। সেইমতো সিঙ্গুরে এসে গোপালনগর চলে যান পার্থ চট্টোপাধ্যায়। সেখানে জমির পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেন তিনি। কয়েক সপ্তাহ আগেও যা ছিল জঙ্গলে ঘেরা পরিত্যক্ত কারখানা, এখন তা চাষের মাঠের চেহারা নিয়েছে।


সোমবার নবান্নে বৈঠক ডেকেছেন মুখ্যমন্ত্রী। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের পর জমি চাষযোগ্য করে তোলার কাজ কতটা এগোলো? জমি ফেরত দেওয়ার কাজই বা কতটা এগোলো? মুখ্যমন্ত্রীকে সেই রিপোর্ট দেবেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। সিঙ্গুরের জমি কবে থেকে কৃষকদের হাতে তুলে দেওয়া হবে, সোমবারের বৈঠকে তার সিদ্ধান্ত হতে পারে। 


আরও পড়ুন কখনও মানবিক, কখনও অমানবিক, শহরে অ্যাপ ক্যাবের নানা রূপ


বাম জমানায় জমি অধিগ্রহণের পর থেকে ন'বছর বেড়াবেড়ি পূর্বপাড়া শীতলা মাতা শক্তি সংঘে পুজো বন্ধ ছিল। সর্বোচ্চ আদালত জমি ফেরানোর নির্দেশ দেওয়ার পর, আবার ধুমধাম করে পুজো শুরু হয়েছে। সিঙ্গুরের মাটিতে কৃষকরে লাঙল পড়ার আগে বেড়াবেড়ির মণ্ডপে লক্ষ্মী প্রণাম সেরে এলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। কারণ জমি চাষযোগ্য করে ফেরানোর গুরুদায়িত্ব তাঁর কাঁধেই তুলে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।