শহরের গুরুত্বপূর্ণ দুটি ব্রিজে `ভয়াবহ অসুখ`!
প্রতিমুহূর্তে দুর্ঘটনার সম্ভাবনা। তবু হেলদোল নেই কারুরই। বাইপাস ধরে যাঁরা উল্টোডাঙা থেকে গড়িয়া যাচ্ছেন, প্রতিদিন তাঁরা যাতায়াত করেন এই দুটি ব্রিজ দিয়ে। বাঘাযতীন ব্রিজ এবং আম্বেদকর ব্রিজ। পরীক্ষা-নীরিক্ষায় ধরা পড়েছে, দুটি ব্রিজের স্বাস্থ্য মোটেই ভালো নয়। মেরামতির কাজ ঠিকঠাক না হওয়ায় বিপদ রয়েই গেছে। ব্রিজের বহু জায়গায় ড্যাম্প ধরেছে। কমজোরি হয়ে পড়ছে ব্রিজের ধারণক্ষমতা। মেরামতির কাজে যে প্রচুর গলদ রয়ে গেছে জানিয়ে রাজ্যকে রিপোর্ট জমা দিয়েছে রাইটস।
ওয়েব ডেস্ক : প্রতিমুহূর্তে দুর্ঘটনার সম্ভাবনা। তবু হেলদোল নেই কারুরই। বাইপাস ধরে যাঁরা উল্টোডাঙা থেকে গড়িয়া যাচ্ছেন, প্রতিদিন তাঁরা যাতায়াত করেন এই দুটি ব্রিজ দিয়ে। বাঘাযতীন ব্রিজ এবং আম্বেদকর ব্রিজ। পরীক্ষা-নীরিক্ষায় ধরা পড়েছে, দুটি ব্রিজের স্বাস্থ্য মোটেই ভালো নয়। মেরামতির কাজ ঠিকঠাক না হওয়ায় বিপদ রয়েই গেছে। ব্রিজের বহু জায়গায় ড্যাম্প ধরেছে। কমজোরি হয়ে পড়ছে ব্রিজের ধারণক্ষমতা। মেরামতির কাজে যে প্রচুর গলদ রয়ে গেছে জানিয়ে রাজ্যকে রিপোর্ট জমা দিয়েছে রাইটস।
দুটি ফ্লাইওভারেই বেশ কিছুদিন আগে রিপেয়ারিং-এর কাজ হয়েছিল। সেজন্য বাঘাযতীন ফ্লাইওভার বেশ কিছুদিন বন্ধও ছিল। কিন্তু পরীক্ষা নীরিক্ষায় দেখা যাচ্ছে, যে রিপেয়ারিং ওয়ার্কগুলো হয়েছিল সেগুলো মোটেই ঠিকঠাকভাবে হয়নি। ব্রিজের নিচের অংশ দেখলেই দেখা যাচ্ছে, বিভিন্ন জায়গা এবড়োখেবড়ো হয়ে রয়েছে। এমনকি দুটি ব্রিজের বিভিন্ন জায়গায় যেভাবে রিপেয়ার করা উচিত ছিল, তেমনটাও করা হয়নি। ফলে এই ব্রিজগুলো কতটা শক্তপোক্ত, দিনে কতগুলো গাড়ি চলাচলের উপযুক্ত, তা নিয়ে আরও পরীক্ষা নীরিক্ষা প্রয়োজন রয়েছে বলে মনে করছে রাইটস। দেখুন-
আরও পড়ুন, ১ এপ্রিল থেকে দেশজুড়ে অনির্দিষ্টকালের ট্রাক ধর্মঘট, নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বাড়ার আশঙ্কা