নিজস্ব প্রতিবেদন: নাগরিকপঞ্জির বিরোধিতায় প্রস্তাব পাশ হয়েছে রাজ্যে বিধানসভায়। তার বিরোধিতা করে ওয়াকআউট করেছে শুধুমাত্র বিজেপি। এনআরসি প্রস্তাবে শাসক দলের পাশে থেকেছে বাম-কংগ্রেস। তৃণমূল কংগ্রেসের এনআরসি বিরোধিতাকে দ্বিচারিতা আখ্যা দিল ভিএইচপি। সংগঠনের জাতীয় সহ-সম্পাদক শচীন্দ্রনাথ সিনহার কটাক্ষ, সংসদে নাগরিকত্ব বিলের বিরোধিতা করেছে এই দলগুলি। এখানে আবার নাগরিকপঞ্জির বিরোধিতায় হিন্দুদের নিয়ে আবেগ দেখাচ্ছে। এটাকে বলে মুখ, মুখোশ ও ইউটার্ন।                    


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

শচীন্দ্রনাথ সিনহা বলেন, ''অনুপ্রবেশকারীরা ঢোকায় বাংলার সীমান্ত ও অভ্যন্তরের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হয়েছে। বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের সীমান্ত বরাবার এলাকার পরিস্থিতি খুবই খারাপ।''তাঁর অভিযোগ, মুখ্যমন্ত্রী কয়েকটি বিধানসভা কেন্দ্রে ভোট ব্যাংকের জন্য কেন্দ্রে এনআরসি-কে সমর্থন করছেন না মমতা। পশ্চিমবঙ্গে রাজনৈতিক রুটি সেঁকতে চাইছেন তিনি। ব্যক্তিগত স্বার্থের জন্য বেশ কিছু অনুপ্রবেশকারীদের রাজ্যে জায়গা করে দিচ্ছে সরকার।



বাংলায় অনুপ্রবেশকারীদের নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একটা সময়ে সরব হয়েছিলেন বলে মনে করিয়ে দেন শচীন্দ্রনাথ সিনহা। বলেন,  ''মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একটা সময় সংসদে বলেছিলেন বাংলায় অনুপ্রবেশকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। এখন মুখ্যমন্ত্রী হঠাৎ করে ভোল বদল করেছে।''


শচীন্দ্রনাথ সিনহার আরও বলেন, ''৩৭০ ধারাকে যে ভাবে বাতিল করা হয়েছে। তেমনই গোটা ভারতে এনআরসি-র দাবি জানাচ্ছি। অসমের পর এবার পশ্চিমবঙ্গেও এনআরসি করা হোক।''


আরও পড়ুন- রাজ্যে শক্তি বাড়াতে ঘরে ঘরে গিয়ে সদস্য সংগ্রহে নামছে ভিএইচপি