নিজস্ব প্রতিবেদন:  মিলেনিয়াম পার্কে দোলনা থেকে পড়ে গিয়ে গুরুতর জখম কিশোর। হাসপাতাল থেকে হাসপাতাল  ঘুরে দুপুর থেকে রাত পর্যন্ত আরজিকর-এ অপেক্ষা স্ট্রেচারে। আরজিকর-এর তরফে রাতে জানানো হয় বেড নেই। প্রতিবাদে আরজিকর হাসপাতালের সামনে রাস্তার বিক্ষোভ রোগীর পরিবারের।


NRS-কাণ্ডে ৫ সন্দেহভাজনকে জিজ্ঞাসাবাদ, এন্টালি থানার সামনে বিক্ষোভ


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কলকাতায় মামার বাড়িতে বেড়াতে এসে, বন্ধুদের সঙ্গে মিলেনিয়াম পার্কে ঘুরতে গিয়েছিল বছর ১৬'র মহম্মদ আশিক। দোলনা থেকে পড়ে গিয়ে গুরুতর চোট পায় সে। রক্তাক্ত অবস্থায় তাকে  উদ্ধার করে  নিয়ে যাওয়া হয় মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। কিন্তু সেখান থেকে রেফার  করে দেওয়া হয়  এনআরএস হাসপাতালে। গত ৩দিন ধরে এনআরএস হাসপাতালেই চিকিত্সাধীন ছিল যুবকটি।


NRS কুকুর হত্যাকাণ্ডে ভাইরাল হওয়া দুই তরুণী এবার পাল্টা আইনি পদক্ষেপের পথে


এনআরএসের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয় ব্রেন-হেমারেজ হয়েছে তার। অন্য হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয় তাকে। প্রথমে মারোয়ারি  হাপাতালে  নিয়ে যাওয়া হয় কিশোরকে। ফের সেখানে বেড না থাকায় আরজিকর হাসপাতালে নিয়ে আসা হয় তাকে। মঙ্গলবার সকাল গড়িয়ে রাত হয়ে গেলেও স্ট্রেচারেই পড়ে থাকে আশিক। রাতে হাসপাতালের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়, বেড নেই। 


এরপরই উত্তেজিত  হয়ে ওঠেন পরিবারের সদস্যরা।  প্রায় ৫০ থেকে ৬০ জন হাসপাতালের সামনে রাস্তায় বসে পড়েন। যানজটের সৃষ্টি হয় এলাকায়। পরে টালা থানা, উল্টোডাঙা থানার  পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। শেষমেশ হাসপাতালে বেড মেলে যুবকটির।