নিজস্ব প্রতিবেদন: অভূতপূর্ব কঠিন সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে দেশ। করোনা অতি মহামারী ও তার প্রভাবে বহু মানুষ আক্রান্ত। এহেন পরিস্থিতিতে সমাজের প্রান্তিক মানুষের খাদ্য চাহিদা মেটাতে সাহায্য করতে ফিট (FIT) এবং নেফিট-কে (NEFIT) সঙ্গে নিয়ে ব্যক্তিগত উদ্যোগে এগিয়ে এলেন বন্ধনের প্রতিষ্ঠাতা চন্দ্রশেখর ঘোষ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ফিট (FIT), নেফিট এবং চন্দ্রশেখর ঘোষ মিলিত ভাবে বিভিন্ন রাজ্য সরকারকে ২৫ কোটি অনুদান দিয়েছে। এছাড়াও সেই সঙ্গে আরও ২৫ কোটি ১ লক্ষ ১ টাকা অনুদান দিয়েছে পিএম-কেয়ার্স তহবিলে। ১০০০ টাকায় প্রতিটি পরিবারের ১৫ দিনের খাদ্য চাহিদা মেটানো যাবে বিবেচনা করা হলে, ৫০ কোটি ১ লক্ষ ১ টাকায় দেশের ৫ লক্ষ মানুষের পাশে থাকা যাবে।


চন্দ্রশেখর ঘোষ ‘বন্ধন’ শুরু করেছিলেন ২০০১ সালে। একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা (এনজিও) হিসাবে গড়ে তোলা এই প্রতিষ্ঠানের মূল উদ্দেশ্য ছিল মহিলাদের ক্ষমতায়ণ ও দারিদ্র দূরীকরণ। সেই জন্য প্রান্তিক মহিলাদের ক্ষুদ্র ঋণ দিয়ে বিভিন্ন কাজে উৎসাহ দেওয়া হয়, যাতে তাঁরা নিয়মিত আয়ের সংস্থান করে নিতে পারেন।


আরও পড়ুন: ভুয়ো মেলে সাইবার হানার ছক! গ্রাহকদের সতর্ক করল SBI, বন্ধন ব্যাঙ্ক


সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই এনজিও-র কাজের পরিধি বেড়ে যায়, ফলে গড়ে ওঠে দুটি ট্রাস্ট তথা অছি পরিষদ—ফাইনান্সিয়াল ইনক্লুশন ট্রাস্ট (FIT) এবং নর্থ ইস্ট ফাইনান্সিয়াল ইনক্লুশন ট্রাস্ট (NEFIT)। বন্ধন ছাড়াও এই দুই ট্রাস্টের কাজ ছিল সমাজের প্রান্তিক মানুষের জন্য উন্নয়ন কর্মসূচি গ্রহণ করা। ২০১৫ সালে বন্ধন ব্যাঙ্ক যখন তৈরি হয়, তখন ফিট এবং নেফিট ব্যাঙ্কের প্রমোটারের ভূমিকা নেয়।