নিজস্ব প্রতিবেদন: চিজ আজ আর উচ্চবিত্তের খাদ্য হিসেবে আটকে নেই। সে এখন আস্তে আস্তে বৃহত্তর গণপরিসরে নিজেকে ছড়িয়ে দিচ্ছে। অতি সাধারণ ঘরের একটি বাচ্চাও আজ স্ন্যাক্স খাওয়ার সময়ে মায়ের কাছে চিজের আবদার করে। কেননা, চিজ দুর্মূল্য তো নয়ই, বেশ সহজলভ্যও।  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

জানেন, এ হেন চিজের বয়স কত? বুদ্ধদেব, যিশু তো বটেই, এমনকি রামায়ণের চেয়েও বেশি তার বয়স, প্রায় ৫,৫০০ বছর! অথচ, সেই হরপ্পা সভ্যতা-সিন্ধু সভ্যতার যুগ পেরিয়ে চিজ (cheese) আজও দারুণ সাবলীল, আপ-টু-ডেট, স্মার্ট একটি খাদ্য। আজ সারা পৃথিবীতে প্রায় ১৪০০ রকম চিজ পাওয়া যায়। খাদ্যসংস্কৃতিবিদেরা যুগ যুগ ধরে চিজের রকমফের নিয়ে কাজ করে চলেছেন।


বিশ্বায়ন ও ইন্টারনেটের দৌলতে ইদানীং আমাদের মজাদার ও নতুন নতুন সব চিজের সঙ্গে পরিচয় ঘটে যাচ্ছে। আমরা প্রতিদিনই চিজ দিয়ে বানানো নানা উপাদেয় খাবারের কথা জানছি। বড় বড় সুপার শপ আর ডিপার্টমেন্টাল স্টোরে বিশ্বের নানা দেশের বৈচিত্র্যময় সব চিজ তো সহজে পাওয়াও যাচ্ছে ইদানীং। এমনকি লোকাল কোম্পানির চিজ পাড়ার সাধারণ দোকানেও দিব্য মিলছে। 


হাজার হাজার বছর আগে ভেড়ার দুধ থেকে প্রথম চিজ তৈরি করা হয়েছিল। পরে চিজ সংরক্ষণে নুনের ব্যবহার শুরু হল। নুন মানবসভ্যতার খুব প্রাচীন (ancient times) এক প্রিজারভেটিভ (preservative)। দুধকে টকিয়ে নিয়ে (Let the milk sour) দই অংশকে (separate the curds/solids) তরল অংশকে (from the whey/liquid) আলাদা করে নিতে হয়। পরে ওই দই-অংশকে নুন দিয়ে রেখে দেওয়া হয়।


যাক, ইতিহাস তো অনেক হল। এখন আপনি এই চিজ দিবসে নতুন কী করতে পারেন, তা নিয়ে বরং একটু আলোচনা করা যাক। কী আর করবেন? বেশি করে চিজ খেয়ে দিনটিকে উদযাপন করুন। নতুন স্পেশাল কোনও চিজের রেসিপি (cheesy recipes or puns)অন্যের সঙ্গে শেয়ার করুন।


Also Read: বাড়িতে সহজেই বানিয়ে ফেলুন জয়নগরের মোয়া, রইল রেসিপি