নিজস্ব প্রতিবেদন: মৃত্যুর মতো তিক্ত জিনিস কিছু নেই। মৃত্যকে আগাম কেউ জানতেও পারে না, কেউ তাকে এড়িয়েও যেতে পারে না। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

চির-অজানা মৃত্যু সম্বন্ধে অবশ্য সময় অনুমানের একটা রাস্তা ডাক্তারেরা বের করেছেন। 


ষাট বছর বয়স এমন ২৯০০ ব্যক্তির উপর এ নিয়ে একটি সমীক্ষা করা হয়েছে। 'জার্নাল অফ গ্রন্টোলজি'তে এটি প্রকাশিত হয়েছে। তাঁদের শুধু প্রশ্ন করা হয়েছিল, গাছ পুঁততে, বা আধ ঘণ্টাটাক হাঁটতে বা ঘর-গেরস্থালির কাজকর্ম করতে গিয়ে তারা কতটা ক্লান্ত হয়ে পড়ছেন! 


মোদ্দা কথা হল, যাঁরা এই ধরনের ঘরোয়া সাধারণ কাজ করতে গিয়ে বেশি ক্লান্ত হয়ে পড়বেন বা বেশি হাঁফিয়ে পড়বেন তাঁদের অকালমৃত্যুর ঝুঁকি বেশি। তাঁদের অকালমৃত্যুর আশঙ্কা বেশি।  এর মানে, তাঁদের মত্যু ঘটবে গড় আয়ুর চেয়ে কম বয়সে।


যাঁরা এতে অসুস্থ মানুষ প্রতিপন্ন হবেন বা যাঁদের ক্লান্তি বেশি থাকবে, তাঁদের স্ট্রেস বেশি হবে, তাঁদের মৃত্যুঝুঁকির পরিমাণটা আশঙ্কাজনক। ফলে এঁদের একটু সতর্ক হতে হবে। এঁদের ঘন ঘন ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে। এঁদের রোগপ্রতিরোধী শক্তিও বাড়িয়ে নিতে হবে।


কী ভাবে করবেন?


মেডিক্যাল এক্সপার্টেরা বলে থাকেন, মৃত্যুর ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তিদের মোটামুটি ১৫ মিনিট থেকে আধ ঘণ্টা হাঁটাটা খুব ভালো। সম্ভব হলে প্রতিদিন সকালে বা সন্ধেয় আধ ঘণ্টার জন্য একটু যোগব্যায়াম করাও ভাল। এই সব মানুষদের এমন খাবার খাওয়া উচিত যা হেলদি, সহজে হজম হয়। এঁদের শরীরকে যথেষ্ট বিশ্রাম দিতে হবে। পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাতে হবে। পারলে একটু আধটু নতুন জায়গায় ঘোরাফেরাও করতে হবে। এসবের ফলে শুধু শরীর নয়, মনও ভাল থাকে। শরীর মন দুইই চাঙ্গা হয়। শরীরে রোগ্রতিরোধ শক্তি তৈরি হয়।


Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)


আরও পড়ুন: Pleasing Sun God: জানেন, কী দিয়ে পূজা করলে তৃপ্ত হন সূর্যদেব, দূর হয় অর্থকষ্ট?