Hanuman Janmotsav: হনুমানজির এই মন্দির থেকে বেরিয়ে পিছন ফিরে তাকাতে নেই! তাকালেই সাংঘাতিক...
Hanuman Janmotsav: যে কোনও মন্দিরে ঢুকলেই একটা চেনা আবহাওয়া ধরা পড়ে। ধুপ-ধুনোর গন্ধ, ঘণ্টাধ্বনি, প্রদীপের আলো। কিন্তু রাজস্থানের এই হনুমানমন্দিরের আবহাওয়াটাই আতঙ্কজাগানো।
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: যে কোনও মন্দিরে ঢুকলেই একটা চেনা আবহাওয়া ধরা পড়ে। ধুপ-ধুনোর গন্ধ, ঘণ্টাধ্বনি, প্রদীপের আলো। কিন্তু রাজস্থানের এই হনুমানমন্দিরের আবহাওয়াটাই আতঙ্কজাগানো। কীরকম আতঙ্ক?
আরও পড়ুন: Kuber Blessings: এই দেবতাকে চেনেন? এঁর কৃপা পেলে সারা জীবন অভাব হবে না ধনসম্পত্তির...
এ মন্দিরে ঢুকলেই একটা আর্তনাদের, একটা চিৎকারের শব্দ শোনা যায়। এ মন্দিরে বেশ কিছু নিয়মও মানতে হয়। যেমন এখান থেকে কখনও প্রসাদ নিয়ে ফিরতে নেই। কখনও এ মন্দির থেকে বেরিয়ে পিছনে তাকাতে নেই।
রাজস্থানে এরকম অনেক ভুতুড়ে মন্দির আছে। যেমন, সালাসার বালাজি, মোতি দুঙ্গরি, ব্রহ্মাজি মন্দির। আছে সিদ্ধ মন্দির। ভক্তেরা এ মন্দিরে প্রথমবার পা দিলেই শরীরে-মনে একটা ভয়ের স্পর্শ পান। তবে রাজস্থানের দৌসা জেলার মেহেন্দিপুর বালাজি মন্দির এক আলাদা ব্যাপার।
এই মেহেন্দিপুর বালাজি মন্দির জয়পুর থেকে ১০০ কিমি দূরে। দেশের ১০টি সিদ্ধপীঠের অন্যতম এটি। লোকবিশ্বাস, এই মন্দিরে সদা সতর্ক দৃষ্টি নিয়ে বসে থাকেন হনুমানজি। বলা হয়, কোনও ব্যক্তিকে যদি ভূতে ধরে তবে তিনি কোনও ভাবেই ওই মন্দিরের ধারপাশ দিয়ে যান না, যেতে পারেন না।
জেনে নিন, রাজস্থানের এই মেহেন্দিপুর বালাজি মন্দিরের কিছু অবশ্যপালনীয় নিয়মকানুন:
১) এই মন্দিরের ভিতরে কোনও অপরিচিতের সঙ্গে কথা বলতে নেই
২) এই মন্দিরের ভিতরে কোনও কিছু স্পর্শ করতে নেই
৩) এই মন্দিরের ভিতরে কোনও খাদ্য বা পানীয় গ্রহণ করতে নেই
৪) এ মন্দিরে যাওয়ার আগে কোনও ভাবেই কোনও আমিষ খাবার খাওয়া চলবে না, খাওয়া চলবে না এমনকি পেঁয়াজও
৫) এই মন্দির থেকে দেবদর্শন করে ফেরার সময়ে সঙ্গে কোনও ভাবেই কোনও প্রসাদ বা ওই জাতীয় কিছু নিতে নেই
আরও পড়ুন: Malda News: ১০০ বছরের জাঁতি দিয়ে পুরনো দিনের দিকে টানছেন নতুনদের...
৬) মন্দির থেকে ফেরার সময় কক্ষনো পিছন ফিরে তাকাতে নেই