ওয়েব ডেস্ক: কথায় আছে মুখই মনের আয়না। মুখ দেখেই অনেকে বলে দিতে পারেন, আপনি দুঃখিত, চিন্তিত নাকি আনন্দিত রয়েছেন। বিশেষজ্ঞদের মতে মানুষের মুখের কিছু বৈশিষ্ট্য দেখে বোঝা যায় তাঁর চরিত্র। আর সেই বৈশিষ্ট্যের উপরে নির্ভর করেই কর্মক্ষেত্রে ইন্টারভিউ নেন এইচ আর। মনোবিদদের মতে আপনার মুখে কিছু পরিবর্তন দেখে বুঝে নেওয়া যায় মস্তিষ্কে ঠিক কী চলছে। নিউরোলজিস্টদের এই সূত্র ধরেই মুখের ভাবভঙ্গির পরিবর্তন লক্ষ্য করা হয় বিভিন্ন কর্মক্ষেত্রে। গবেষকদের মতে এরকমই কিছু অজানা তথ্য রইল আপনার জন্য।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আত্মবিশ্বাস - বিশেষজ্ঞদের মতে যাঁদের মুখ লম্বার তুলনায় ৬০ শতাংশের কম চওড়া তাঁরা পরিস্থিতি বিশেষে সচেতন হন। আবার যাঁদের মুখ লম্বার তুলনায় অন্তত ৭০ শতাংশ চওড়া তাঁদের মধ্যে জন্মগতভাবেই আত্মবিশ্বাস বেশি থাকে।


বন্ধুতা - চোখের উপর থেকে ভ্রুয়ের অবস্থানের মধ্যে তফাত দেখে বোঝা যায় সে কতটা আত্মকেন্দ্রিক। যে ব্যক্তির ভ্রু চোখ থেকে যত উপরে তাঁর আত্মকেন্দ্রিকতা তত বেশি। অর্থাৎ, সে নিজেকে তত বেশি গুটিয়ে রাখতে পছন্দ করেন।


সহ্য ক্ষমতা - দুটি ভ্রুয়ের মধ্যে তফাত দেখে বোঝা যায় তাঁর সহ্য ক্ষমতা কেমন। বিশেষজ্ঞদের মতে দুটি ভ্রুয়ের মধ্যে যত বেশি তফাত থাকে তাঁর সহ্য ক্ষমতা তত বেশি।


হাস্যরস - উপরের ঠোঁট এবং নাকের দূরত্ব দেখে আন্দাজ করা যায় কার হাস্যরসবোধ কেমন। এই দূরত্ব যাঁর যত বেশি তাঁর মধ্যে হাস্যরসবোধও বেশি। এই দূরত্ব কম হলে তাঁর রসিকতা ব্যক্তিগতভাবে নেওয়ার সম্ভবনা থাকে।


মহত্ব - বিশেষজ্ঞরা বলেন উপরের ঠোঁট যত বেশি মোটা হয় তাঁর কথায় ও আচরণে ততই ভদ্রতা এবং মহত্ব থাকে!


বাস্তবতা - যাঁদের চোখের পাতা যত মোটা, স্পষ্ট এবং কোঁকড়ানো তাদের মধ্যে বিশ্লেষণাত্মক মনোভাব তত বেশি। যাঁদের চোখের পাতায় কোনও ভাঁজ নেই তাঁরা তত বেশি সিদ্ধান্তগ্রহনকারী।


আকর্ষক - চোখের মণির রঙে যাঁর গভীরতা বেশি তাঁর আকর্ষণ ক্ষমতাও তত বেশি।


আরও পড়ুন  ফিতের ফাঁসে জীবন হাসফাঁস