জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো:  পিনাট বাটার খাওয়ার প্রবণতা সম্প্রতি অনেক বেড়েছে। বিশেষত স্বাস্থ্য সচেতন মানুষরা প্রতিদিন পিনাট বাটার খেতে পছন্দ করে। এটি প্রতিদিন সকালের প্রাতঃরাশে রুটি বা পরোটার উপর চিনাবাদামের মাখন দিয়ে খান। এই মাখন পুষ্টি সমৃদ্ধ, তবে এতে স্বাস্থ্যের সমস্যাও হতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক পিনাট বাটার খাওয়ার অসুবিধা কী এবং কোন রোগ থাকলে চিনাবাদামের মাখন খাওয়া উচিত নয়। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন, সারা পৃথিবীর মানুষ গোটা বছর জুড়ে এই ভারতীয় রান্নাটিকে গুগলে হন্যে হয়ে খুঁজেছেন...


বাদামের মধ্যে থাকা পুষ্টি কোলেস্টেরল বাড়িয়ে দেয়। এটি হার্টের সমস্যার কারণও হতে পারে। পিনাট বাদাম খাওয়া হৃদরোগের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত অনেক সমস্যার কারণ হতে পারে। ওজন কমানোর সময় অনেকেই তাদের খাদ্যতালিকায় পিনাট বাটার রাখেন। বাদামে থাকা পুষ্টি ওজন বাড়ায়। যদি আপনি মোটা হয়ে থাকেন বা ওজন কমাতে চান তাহলে পিনাট বাটার খাওয়া ক্ষতিকর। 


কিডনির জন্য ভালো নয় পিনাট বাটার। এর মধ্যে থাকা পুষ্টিগুলো কিডনির জন্য বিপদজনক বলে প্রমাণিত হতে পারে। তাই কিডনি সংক্রান্ত রোগ থাকলে চিনাবাদাম মাখন খাওয়া এড়িয়ে চলা ভাল। পিনাট বাটার খাওয়ার ফলে ত্বকে অ্যালার্জি হতে পারে। যারা যে কোনো ধরনের অ্যালার্জিতে ভোগেন তাদের পিনাট বাটার খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত। অ্যালার্জির মধ্যে বাদাম খেলে সমস্যা বাড়তে পারে।


বাদামের তেল ত্বকের জন্য ভালো নয়। খাওয়ার ফলে ত্বকে র‍্যাশ-এর মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। বাদাম তেল ত্বকের অ্যালার্জি সৃষ্টি করে। ত্বকের সঙ্গে সম্পর্কিত সমস্যা থাকলে এই বাটার খাওয়া উচিত নয়।



আরও পড়ুন, Most Expensive Pineapple: এক পিস আনারস এক লাখ টাকা! উত্তরবঙ্গে ফলবে?


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)