ওয়েব ডেস্ক: সকাল থেকে রাত। প্লাস্টিক বাদ দিয়ে এক পাও চলার উপায় নেই। অথচ এর ব্যবহারে শরীরে বাসা বাঁধছে নানান রোগ। আর সব জেনেও এর থেকে বেরিয়ে আসা যাচ্ছে না। এর ফল হচ্ছে মারাত্মক। বছর চারেকের শিরিন। পড়ে লোয়ার ইনফ্যান্টে। আমার আপনার বাড়ির ঋদ্ধি অথবা শ্রীতমার সঙ্গে ওর কোনও তফাত নেই। রোজ সাতটায় সকাল হয় শিরিনের। ঘুম থেকে উঠে স্কুলের জন্য তৈরি হওয়া।  জল-খাবার খেয়ে রওনা দেওয়া স্কুলের উদ্দেশে। তারপর ...টিফিন ব্রেকে খাওয়া... নিজের অজান্তেই কখন যে শরীরে ঢুকে যাচ্ছে বিষ, ঘুণাক্ষরেও বুঝতে পারছে না শিরিন। অথবা..ঋদ্ধি কিংবা শ্রীতমারা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন জেনে নিন, উপকারি কোনটা, দুধ চা নাকি লিকার চা?


সকাল থেকে রাত...প্লাস্টিক বাদ দিয়ে বাঁচার জো নেই। খাবার জলের বোতল।  টিফিন ক্যারিয়ার। প্লাস্টিকের থালা, বাটি..গ্লাস...মাইক্রোওভেনের বোল-এ খাবার গরম...কোল্ড ড্রিঙ্কস..বাইরে থেকে আনা খাবার...সবেতেই যে ক্ষতি। ভয়ঙ্কর বিপদ ডেকে আনছি আমরা নিজেরাই। প্লাস্টিকে যে বিপদ, তা কারও অজানা নয়। তা সত্ত্বেও সেই প্লাস্টিককেই আশ্রয় কেন? কী বলছেন শিরিনের মা....একটা গোটা দিন প্লাস্টিক বাদ দিয়ে ভাবা সম্ভব নয়। জানে শিরিনের ক্লাস নাইনে পড়া দিদিও। কিন্তু...উপায়??? শিরিন চ্যাটার্জির রোজকার রুটিনের সঙ্গে আর পাচটা বাচ্চার কোনও তফাত নেই। বছর চারেকের শিরিন তো আসলে এমন লক্ষ-কোটি শিশুর মুখ।  রোজরোজ--প্রতিদিন-- ঘণ্টায়, মিনিটে-সেকেন্ডে...জীবনের প্রতি মুহূর্তে জড়িয়ে যাওয়া প্লাস্টিককে আপন করে আপনি কি সন্তানকে ঠেলে দিচ্ছেন ক্ষতিকারক একটা ভবিষ্যতের দিকে? 


আরও পড়ুন জানুন অফিস প্রেমের ক্ষেত্রে কী করবেন, কী করবেন না