ওয়েব ডেস্ক: আপনি কি বিবাহিত? জিজ্ঞেস করার কারণ, এই যে, তাহলে আর এই বিষয়ে আপনার কিছু করার নেই। কিন্তু আপনি যদি বিবাহিত না হন, তাহলে অবশ্যই নিজের জীবনসঙ্গী বেঁছে নেওয়ার আগে দুটো জিনিস দেখে নেবেন। ওই দুটো জিনিস ঠিকঠাক না থাকলে, আপনার জীবন দুর্বিষহ হতে দু'দিনও লাগবে না। প্রশ্ন হল, কী দুটো জিনিস।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

১) আপনার সঙ্গীকে বা প্রেমিক অথবা প্রেমিকাকে আগে দেখে নিন যে, সে তর্ক করতে অভ্যস্থ কিনা! তর্ক বড় খারাপ জিনিস। এতে কখনও কোনও জিনিসের মিমাংসা হয় না। উল্টে রাগ বা বিদ্বেষ জন্মায় মনে। আপনার সঙ্গী যদি কথায় কথায় তর্ক করতে অভ্যস্থ হন, তাহলে তাঁকে যত তাড়াতাড়ি ছাড়তে পারেন, ততই আপনার জন্য মঙ্গল। না হলে দেখবেন, বিয়ের পরেও সে আপনার সঙ্গে কথায় কথায় তর্ক করে আপনার মন, মানসিকতাকে নষ্ট করে আপনার মধ্যে রাগ উত্পন্ন করে যাচ্ছে। পরে আর এই পস্তানোর থেকে বেরোতে পারবেন না। তাই যদি একবার আঁচ পান, তর্ক আপনার প্রেমিক কিংবা প্রেমিকার অভ্যাস, তাহলে অবশ্যই সেরকম প্রেমিক কিংবা প্রেমিকাকে বিয়ে না করে এড়িয়ে যাওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।


২) অবশ্যই দেখে নেবেন আপনার প্রেমিক কিংবা প্রেমিকার রাগ ভাঙানোর মতো যোগ্যতা বা কায়দা জানা আছে কিনা। আমাদের ছ'টা রিপুর মধ্যে একটি হল রাগ। এই রাগটুকু বাদ দিলে তো আপনি বড় ভালো মানুষ। তাই আপনি কখনও চাইবেন না রাগতে। কিন্তু আপনার প্রেমিক বা প্রেমিকা আপনার সঙ্গে এঁড়ে তর্ক জুড়ে তো আপনাকে রাগিয়ে দিল। এবার সে আর রাগ মানাতে জানে না। তাহলে ফল যা হওয়ার, তাই হবে। আপনি আরও রাগবেন। আপনার সংসার ভাঙতে দু'দিনও লাগবে না। তাই বিয়ের সাত পাঁকে বাঁধা পড়ার আগে অবশ্যই দেখে নেবেন আপনার সঙ্গী রাগ মানাতে পারে কিনা। আপনি না রাগলে, আপনার থেকে ভালো মানুষ আর কে আছে। পাশের মানুষটা যদি আপনার সেই খারাপ দিকটাকেই সামলাতে না পারে, তাহলে তাঁকে আপনার পাশে রেখে জীবনটাকে নষ্ট করার মানে কী?


তাই যদি আপনি এখনও প্রেম করতে থাকেন, তাহলে অবশ্যই আপনার প্রেমিক কিংবা প্রেমিকাকে একটু দুটো বিষয়ে ঝালিয়ে নেন। এক, সে তর্ক করে কিনা। দুই, সে আপনার রাগ কমাতে পারে কিনা। যদি দেখেন সে এই দুটোতেই ফেল, তাহলে তাঁর থেকে দূরে সরে আসাটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।


আরও পড়ুন পদক জেতার জন্য ১৪ আগস্ট দিনটাই দীপার জন্য সেরা পটভূমি