আমরা প্রায় প্রত্যেকেই ভিজিটিং কার্ডের গুরুত্ব ও ব্যবহার সম্পর্কে ওয়াকিবহাল। ভিজিটিং কার্ড কোনও নতুন সম্পর্কের সেতুবন্ধন ঘটাতে সাহায্য করে। কোনও অজ্ঞাত ব্যক্তির সঙ্গে পরিচিত হয়ে উঠতে সাহায্য করতে পারে ভিজিটিং কার্ড। কারণ, আপনার সংক্ষিপ্ত পরিচয় লিপিবদ্ধ রয়েছে এই ভিজিটিং কার্ডে। তাই অপরিচিত ব্যক্তির উপর প্রভাব ফেলতে হলে, নিজের সম্পর্কে যথাযথ ধারণা তৈরি করতে হলে প্রথমেই তার সামনে নিজেকে সঠিক ভাবে মেলে ধরতে হবে। নিজেকে সংক্ষেপে যথাযথ প্রকাশের কাজটি কিন্তু মোটেই সহজ নয়। কারণ, এমন সংক্ষিপ্ত কিন্তু আকর্ষণীয় করে কাজটি সম্পাদন করতে হবে যাতে তার উপর আপনার প্রভাব দীর্ঘস্থায়ী হয়, স্বল্প স্থানে কী ভাবে কাজটি সম্পাদন করবেন, তার হদিশ দিতে পারে বাস্তুশাস্ত্রই। আসুন জেনে নেওয়া যাক।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: বাস্তুশাস্ত্র মতে ঘরের কোথায় কোন জিনিস রাখবেন, জেনে নিন


১) ভিজিটিং কার্ড তৈরির পূর্বেই কার্ডটির আকার, সাজসজ্জা, রঙের প্রয়োগ ইত্যাদি সম্পর্কে সচেতন হতে হবে। এই গুলির মাধ্যমেই সম্পর্ক সূত্র দৃঢ় হয়।


২) বাস্তু মতে ভিজিটিং কার্ডের প্রতিটি কোণ ৯০ ডিগ্রী হওয়া উচিত। বিষম কোণযুক্ত ভিজিটিং কার্ড যে কোনও সময়ে সম্পর্কের ভিত দুর্বল করে দিতে পারে।


৩) যে কোনও ধরনের টেলিফোন নম্বর বা যোগাযোগের জন্য ব্যবহৃত মোবাইল নম্বর লেখার জন্য বায়ুকোণ এবং উত্তর-মধ্য পর্যন্ত স্থানটি ব্যবহার করুন।


৪) কার্ডের ব্রহ্ম-স্থানে নিজের নাম লিখুন। যদি কার্ডের ব্রহ্ম-স্থানে নিজের নাম লেখার জায়গা না থাকে তাহলে পশ্চিম মধ্য থেকে নৈর্ঋত কোণ পর্যন্ত স্থানটিতে নিজের নাম লিখুন।


আরও পড়ুন: মৃত্যু কী ভাবে আর কী কারণে হবে জানেন? জেনে নিন


বাস্তু মতে ও জ্যোতিষ বিচারের সাহায্যে ভিজিটিং কার্ড তৈরি করলে কার্ডের মাধ্যমে যে শুধুই সম্পর্কের বিস্তার হবে তাই নয়, সেই সঙ্গে সম্পর্ক আরও দৃঢ় ও উজ্জ্বল হয়ে উঠবে। আপনার জনসংযোগ গড়ে তোলার প্রচেষ্টা অধিকাংশেই সফল হবে।