ওয়েব ডেক্স : বাড়িতে একটি পেট রাখবেন বলে অনেকদিন ধরেই ভাবছেন? কিন্তু, আপনার পছন্দের পেটটির সঙ্গে বাড়ির সকলে মানিয়ে নিতে পারছেন না। বাড়ছে সমস্যা? আবার অনেক ক্ষেত্রে নিজেও সমস্যা ভোগ করছেন তাঁকে নিয়ে। তাই এবার নিজের রাশির অনুযায়ী বেচে নিন নিজের পেটটি। সুখী থাকবেন আপনি। সুখে থাকবে পরিবার।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এরিজ (মেষ) : মেষ রাশিতে যাদের জন্ম, তাঁরা প্রধানত খুব জীবন্ত প্রকৃতির হন। মনের আনন্দে বাঁচতে ভালবাসেন। অপরকেও আনন্দ দিতে পছন্দ করেন। ফলে, এই ধরনের মানুষদের সেরা বন্ধু হয়ে উঠতে পারে কুকুর। তাই মেষ রাশির মানুষদের উচিত বাড়িতে একটি কুরুর রাখা।   


টরাস (বৃষ) : বৃষ রাশির মানুষরা সাধারণত একগুঁয়ে সভাবের হন। স্বাধীনচেতা জীবন যাবন করতেই ভালোবাসেন তাঁরা। আর এর ফলে মাঝেমধ্যেই বাড়ি ও পচ্ছন্দের মানুষদের সঙ্গেও বিবাদে জড়িয়ে পড়েন তাঁরা। কিন্তু এর থেকে বেরনোর উপয় আছে। এই ধরনের মানুষদের জন্য অত্যন্ত  জরুরি বাড়িতে একটি ছোট্টো কুকুরছানা পোষা। তবে সবথেকে ভাল হয় যদি, সেটি হয় একটি হ্যামস্টার।     


জেমিনি (মিথুন) : মিথুন রাশির ব্যক্তিরা সাধারণত যে কোনও পরিবেশে দ্রুত নিজেদের মানিয়ে নিতে পারেন। তাঁরা ভালবাসেন নতুন জায়গায় যাওয়া। নতুন মানুষের সঙ্গে কথা বলাও পচ্ছন্দের তালিকায় থাকে তাঁদের। ফলে এই ধরনের মানুষদের জন্য বাড়িতে রাখা ভাল টিয়া পাখি। অবাক লাগছে? হঠাত্‍ টিয়া পাখি কেন? বলা হয় টিয়াই পারে খুব দ্রুত মানুষের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারে। আর তাই মিথুন রাশির মানুষদের সঙ্গেও মিল হবে বেশ।


ক্যানসার (কর্কট) : সাধারণভাবে অত্যন্ত আবেগপ্রবণ হন কর্কট রাশির মানুষরা। এই আবেগপ্রবণতা অনেক ক্ষেত্রেই তাঁদের ব্যক্তিত্বকে পিছনে ফেলে দেয়। তাই কর্কট রাশির মানুষদের জন্য দরকার এমন এক প্রাণী যা তাঁদের আবেগের সঙ্গে জড়িয়ে তাকবে। তাই এই ধরনের মানুষদের সেরা বন্ধু হয়ে উঠতে পারে বেড়াল। একটি বেড়াল পুষুন আর আনন্দে জীবন যাপন করুন।


লিও (সিংহ) : ঘোরাফেরা, বিলাস বহুল হোটেলে সময় কাটানো, শপিং মলে কেনাকাটা, এগুলোয় পছন্দ করেন লিও বা সিংহ রাশির মানুষরা। এই ধরনের মানুষরা সাধারণত অ্যাডভেঞ্চার প্রিয় হন। তাই একটু কষ্টসাধ্য হলেও, কিনে ফেলুর একটি ঘোরা। আপনার বন্ধু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এই প্রাণীটি আপনাকে দেবে অ্যাডভেঞ্চারের চরম সুখ।


ভার্গো (কন্যা) : মনের আনন্দে ভেসে চলাই কন্যা রাশির মানুষদের প্রধান বৈশিষ্ট। তবে, তাঁরা আবেগের বশে কোনও কাজ করেন না। বাস্তবের সঙ্গে তাল মিলিয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়াই পছন্দ করেন এই রাশির মানুষরা। তাঁদের জন্য সেরা পেট হয়ে উঠতে পারে মাছ। কারণ মাছ আবেগে ভাসে না।


লিব্রা (তুলা) : তুলা রাশির জাতকরা শান্তিপ্রিয় ও সহযোগিতায় বিশ্বাসী। কোনও ধরনের ঝামেলায় নিজেকে জড়ানো তাঁদের পছন্দের তালিকায় পড়ে না। কাজেই তাঁদের জীবনে পায়রা ভাল বন্ধু হয়ে উঠতে পারে। একঝাঁক পায়রার মাঝে থেকে নিজের মনকে আনন্দ দিতে পারেন তুলা রাশির মানুষরা।


স্করপিও (বৃশ্চিক) : নতুন কিছু জানার ইচ্ছে বৃশ্চিক রাশির মানুষদের খুব বেশি। তাঁরা জানেন কীভাবে কঠিন পরিস্থিতিতে নিজেকে মানিয়ে নিয়ে চলতে হয়। তাই যে কোনও ধরনের শরীসৃপই এই ধরনের মানুষদের জন্য হয়ে উঠতে পারে ভাল বন্ধু।     


স্যাজিটেরিয়াস (ধনু) : একটু আরামপ্রিয় আর স্বাধীনচেতা হন ধনু রাশির ব্যক্তিরা। তাই এই ধরনের মানুষদের জন্য কচ্ছপই হতে পারে আদর্শ বন্ধু। তাই বাড়ির কোনে একটি ছোট জলাশয় তৈরি করে ফেলুন। আর তাতে রেখে দিন একটি বা দুটি কচ্ছপ। দেখবেন সময় ও মন দুটোই ভাল কাটবে।


ক্যাপ্রিকর্ণ (মকর) : নিজের উপর ভরসা আর নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করাই এই রাশির মানুষদের প্রধান বৈশিষ্ট। তাই এই ধরনের মানুষদের জন্য বেড়ালই ভাল বন্ধু হয়ে উঠতে পারে।


অ্যাকোয়ারিয়াস (কুম্ভ) : কুম্ভ রাশির মানুষরা অত্যন্ত পরোপকারি স্বভাবের হন। তাই তাঁরা ভালবাসেন মানুষের সঙ্গে থাকতে। তাই তাঁদের উচিত নিজের সভাবের সঙ্গে তাল মিলিয়ে একটি ছাগলছানা রাখা। বাড়ির সামনে ছাগল ছানাটি খেলে বেরালে মন ভাল থাকবে এই রাশির মানুষদের।