৩০ পেরোলেই কমতে থাকে পুরুষদের `ফ্রেন্ড সার্কেল`, উল্টোটা হয় মহিলাদের
আপনি এখন রয়েছেন পুরো পার্টি মুডে। বন্ধুদের সঙ্গে হুল্লোর করার জন্য সেজেগুজে রেডি। কিন্তু বাধ সাজছেন আপনার স্বামী। লোকের ভিড়ে মোটেই যেতে রাজি নন আপানার `হাব্বি`। তাই কখনো ভলবেসে গলা নামিয়ে আবার কখনও বেজায় চটে গলা চড়িয়ে তাঁকে রাজি করার আপ্রাণ চেষ্টা করে চলেছেন...
ওয়েব ডেস্ক: আপনি এখন রয়েছেন পুরো পার্টি মুডে। বন্ধুদের সঙ্গে হুল্লোর করার জন্য সেজেগুজে রেডি। কিন্তু বাধ সাজছেন আপনার স্বামী। লোকের ভিড়ে মোটেই যেতে রাজি নন আপানার 'হাব্বি'। তাই কখনো ভলবেসে গলা নামিয়ে আবার কখনও বেজায় চটে গলা চড়িয়ে তাঁকে রাজি করার আপ্রাণ চেষ্টা করে চলেছেন...
এই সমস্যা আপনার একার নয়। ৩০ পেরোনোর পর থেকে প্রায় সব বিবাহিত পুরুষরাই 'সোশ্যাল গেদারিং' থেকে দূরে থাকতে চান। ধীরে ধীরে তাঁরা কমাতে থাকেন তাঁদের সামাজিক গণ্ডী। এমনটাই বলছে রিসার্চ রিপোর্ট। বয়স যত বাড়তে থাকে বন্ধু বান্ধবের এলাকা ছোট করতে থাকেন পুরুষরা। একজন ২৫-২৬ বছরেরর যুবকের বন্ধুর গণ্ডীর থেকে একজন ৩০ বছরের যুবকের বন্ধুর গণ্ডীটা অনেক ছোট হয়ে যায়। বিবাহিতদের ক্ষেত্রে এটা আরও বেশি করে দেখা যায়। বন্ধু বান্ধুবের তুলনায়, পরিবার, সন্তান, এসবের মধ্যে তারা বেশি থাকেন। ৪০ পর্যন্ত এমনটাই চলতে থাকে। এরপর আবার বাড়তে থাকে পুরুষদের ফ্রেন্ড সার্কেল'। বয়স ষাটের কোঠায় পৌঁছলে ফের ছোট হয়ে যায় গণ্ডী। বন্ধুদের হারিয়ে একাকীত্ব গ্রাস করতে থাকে পুরুষদের।
ঠিক উল্টোটা হয় মহিলাদের ক্ষেত্রে। তিরিশের পর থেকে আরও বেশি করে বন্ধু মহলে অ্যাক্টিভ হতে থাকেন মহিলারা। বিয়ের পরে এই প্রবণতা বাড়তে থাকে। ৪০ থেকে ধীরে ধীরে আবার তা স্থিত হতে থাকে। মহিলারা বন্ধু বান্ধব ছেড়ে ছেলে- মেয়ে নিয়ে পরিবারেই বেশি থাকতে পছন্দ করেন।