নিজস্ব প্রতিবেদন: আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া উচ্চবর্ণের জন্য ১০ শতাংশ সংরক্ষণে স্থগিতাদেশের আবেদন খারিজ করে দিলেও বৈধতার বিষয়ে কেন্দ্রের কাছ থেকে জবাব চাইল সুপ্রিম কোর্ট। ওই বিলটির বৈধতার বিষয়ে খতিয়ে দেখার আশ্বাস দেয় প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈয়ের বেঞ্চ। উল্লেখ্য, কেন্দ্রের সংরক্ষণ বিলের বিরোধিতা করে শীর্ষ কোর্টে মামলা করে এক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। তাদের আবেদনে জানানো হয়েছে, সংরক্ষণ বিলটি সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পরিপন্থী।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- বিশ্বের সবথেকে হালকা উপগ্রহ কালামস্যাট V-2 উত্ক্ষেপণ করল ISRO


১৯৯২ সালে মণ্ডল কমিশনের একটি রায়ে সুপ্রিম কোর্ট জানায়, সংবিধানে আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া সংরক্ষণ একমাত্র ভিত্তি হতে পারে না। পাশাপাশি, ২০০৬ সালে সুপ্রিম কোর্টের আরও একটি রায়ে জানানো হয়েছিল, ৫০ শতাংশের বেশি সংরক্ষণ করা যাবে না। এই দুই রায়ের পরিপন্থী বলে দাবি মামলাকারীদের।


আরও পড়ুন- বারো ব্রাহ্মণের মন্ত্রোচ্চারণের মধ্যে কুম্ভে পুণ্যস্নান করবেন রাহুল গান্ধী


উচ্চবর্ণের জন্য আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া সংরক্ষণ বিলটি গত ৯ জানুয়ারি লোকসভায় পাস করাতে সক্ষম হয় কেন্দ্র। পরের দিন রাজ্যসভাতেও পাস হয়। বিলটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেও শেষমেশ বিরোধীরা সমর্থন জানায়। ওই বিলটি রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষরে ইতিমধ্যে কার্যকর হয়ে গিয়েছে। জানা গিয়েছে, বিলটির কার্যকারিতায় আপাতত বাধা দিচ্ছে না সুপ্রিম কোর্ট।