নিজস্ব প্রতিবেদন: তুমি যে ঘরে কে তা জানতো? না, তার সন্তর্পনে আসার খবর রাখেনি ওড়িশার গার্লস হোস্টেলের পড়ুয়া। চুপচাপ মেয়েটির পাশে গিয়ে কুণ্ডুলি পাকিয়ে বসে ছিল প্রায় পাঁচ ফুটের গোখরো। লেজে পা পরলেই ছোবল নির্ঘাত। তবে, সে যাত্রায় প্রাণে বেঁচে যায় সহপাঠিনীর ইশারায়।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ঘরে ঢুকতেই দেখে ওই বন্ধু দেখেন মেয়েটির পাশেই কুণ্ডুলি পাকিয়ে রয়েছে সাপটি। জোরে না ঢেকে নানা অঙ্গাভঙ্গি করে বোঝানোর চেষ্টা করে শিয়রে বিপদ! যদিও বন্ধুর এমন আচরনে প্রথমে বুঝতে পারেননি ওই পড়ুয়া। পাশে চোখ যেতেই শীতল রক্তের স্রোত বইতে থাকে তাঁর। পড়ি মরি করে ঘর থেকে বেরিয়ে আসেন তিনি। খবর দেওয়া হোস্টেল কর্তৃপক্ষকে। আরও পড়ুন- বনধের জেরে অ্যাম্বুলেন্সেই প্রাণ হারাল শিশু, রাহুলকে কাঠগড়ায় তুলল বিজেপি


ওড়িশার ময়ূরভঞ্জ জেলার বাড়িপাড়া শহরে অবস্থিত গার্লস হোস্টেলটি। কী ভাবে হোস্টেলের ভিতর এমন বিষাক্ত সাপ ঢুকল তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। ওই এলাকায় সাপ ধরাতে পটু এক ব্যক্তিকে ডেকে আনা হয়। কৃষ্ণচন্দ্র গুছায়েত নামে ওই ব্যক্তি জানান, সাপটিকে সিমলিপাল জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। তাঁর মতে, কেউটে সাধারণত কারওর ক্ষতি করে না যদি না তাকে কেউ বিরক্ত করে। আরও পড়ুন- অক্টোবরেই উদ্বোধন হবে গুজরাটে তৈরি বিশ্বের উচ্চত্তম বল্লভভাইয়ের মূর্তি


উল্লেখ্য, ১৯৭২ সালের বন্যপ্রাণ রক্ষা আইনে প্রাপ্ত বযস্ক গোখরো সাপ হত্যা নিষিদ্ধ।