ওয়েব ডেস্ক: নোট বাতিলের পর আজই প্রথম লোকসভায় এলেন প্রধানমন্ত্রী। এলেন শীত অধিবেশনের  পঞ্চমদিনে। কিন্তু তাতেও চিড়ে ভিজল না। ছবি বদলালো না সংসদের। থামানো গেল না বিরোধীদের হট্টগোল।   মুলতুবি প্রস্তাব নিয়ে হট্টগোল শুরু করে দেন বিরোধীরা। গ্রহণ না করায় নরেন্দ্র মোদীর সামনেই ওয়েলে নেমে বিরোধী সাংসদদের তুমুল হট্টগোল। বেলা ১২টা পর্যন্ত অধিবেশন মুলতুবি করে দেন স্পিকার। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 


নোট ব্যান সিদ্ধান্তের পর প্রথমবার সংসদে এলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তবুও সচল রাখা গেল না লোকসভা। আলোচনা শুরুর আগেই মুলতুবি হল সংসদ। বিরোধীদের উচিত সংসদে আলোচনায় অংশ নেওয়া। এভাবে ধরনা, বিক্ষোভে অংশ নেওয়া ঠিক পথ নয়। কটাক্ষ বিজেপির।   


 


বিভিন্ন জায়গা থেকে বিজেপি অ্যাকাউন্টে প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা জমা পড়েছে। কোথা থেকে সেই টাকা এল, প্রশ্ন তুললেল সুখেন্দু শেখর রায়। নোট বাতিল নিয়ে সংসদে এসে বক্তব্য রাখুন প্রধানমন্ত্রী। দাবি JDU নেতা শরদ যাদবের। এনডিএ শরিকরাও আজকের আন্দোলনে সামিল। সেটাই প্রমাণ করে, এই আন্দোলন কতটা যথার্থ। বললেন সিপিএম সাংসদ মহম্মদ সেলিম।


 


মমতা যে ইস্যু নিয়ে সরব, তা সাধারণ মানুষের জন্য। তাই তাঁরা মমতাকে সমর্থন করছেন। শরিক বিজেপিকে অস্বস্তিতে ফেলে মন্তব্য শিবসেনা মুখপাত্র সঞ্জয় রাউতের। তাঁর বক্তব্য, তাঁরা সরকারে আছেন ঠিকই, কিন্তু সরকার তাঁদের নয়। নোটকাণ্ডে সংসদের বাইরে বিরোধীদের সঙ্ঘবদ্ধ ধরনায় ফের উঠল জেপিসির দাবি। তৃণমূল সাংসদদের পাশে নিয়েই কংগ্রেস সাংসদদের হাতে হাতে দেখা গেল জেপিসি প্ল্যাকার্ড। নোট কাণ্ডে শুরু থেকেই জেপিসির দাবি জানিয়েছিল কংগ্রেস। যদিও জেপিসির দাবিতে সায় দেয়নি তৃণমূল।