ছাত্রীদের জন্য `অসাধারণ সেক্সিট` আচরণবিধি কর্নাটকের কলেজে!
কলেজে আচরণবিধি নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছিল অনেক আগেই। কোনটা করা যাবে আর কোনটা করা যাবে না। কোন পোশাক পড়বে আর কোনটা পড়বে না। কী করবে আর কী করবে না। এই বছরের শুরুতে দিল্লি ইউনিভার্সিটি পড়ুয়ারা এধরনের আচরণবিধির বিরুদ্ধে `পিঁজরা টোড` নামে একটি প্রচার অভিযানও শুরু করে। এরপর এই বিতর্কে নাম জড়ায় মুম্বইয়ের ক্রাইস্ট কলেজের। এবার সেই তালিকায় নতুন সংযোজন কর্নাটকের সেন্ট অ্যালোয়সিয়াস প্রি-ইউনিভার্সিটি কলেজ। কলেজ ছাত্রীদের সঙ্গে `রুদ্ধদ্বার` বৈঠক করে এই ফরমান জারি করে কলেজ কর্তৃপক্ষ।
ওয়েব ডেস্ক : কলেজে আচরণবিধি নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছিল অনেক আগেই। কোনটা করা যাবে আর কোনটা করা যাবে না। কোন পোশাক পড়বে আর কোনটা পড়বে না। কী করবে আর কী করবে না। এই বছরের শুরুতে দিল্লি ইউনিভার্সিটি পড়ুয়ারা এধরনের আচরণবিধির বিরুদ্ধে 'পিঁজরা টোড' নামে একটি প্রচার অভিযানও শুরু করে। এরপর এই বিতর্কে নাম জড়ায় মুম্বইয়ের ক্রাইস্ট কলেজের। এবার সেই তালিকায় নতুন সংযোজন কর্নাটকের সেন্ট অ্যালোয়সিয়াস প্রি-ইউনিভার্সিটি কলেজ। কলেজ ছাত্রীদের সঙ্গে 'রুদ্ধদ্বার' বৈঠক করে এই ফরমান জারি করে কলেজ কর্তৃপক্ষ।
আচরণবিধি লাগু করে বলা হয়েছে, ওই কলেজের ছাত্রীরা কোনও লিপস্টিক ব্যবহার করতে পারবে না। শুধু লিপগ্লস ব্যবহার করা যাবে। ব্যাগে কসমেটিক্স পাওয়া গেলে তা আর ফেরত দেওয়া হবে না। নখে নেলপালিশ, হাতে-পায়ে-গায়ে ট্যাটু চলবে না। হাতে মেহেন্দি লাগাতে হলে আগে থেকে অনুমতি নিতে হবে। শুধুমাত্র কালো রঙের জুতো পড়ে কলেজে আসা যাবে। চুল খুলে, খোঁপা করে একদম আসা যাবে না। কোনওরকম হেয়ারস্টাইল, চুলে কালার করা যাবে না। শার্টের শুধুমাত্র কলার বাটনটাই খোলা থাকবে। কেউ কারোর গায়ে হাত দিয়ে একদম কথা বলবে না। ভাই-বোন হলে কি করা হবে? সে ব্যাপারে কর্তৃপক্ষ অবশ্য কোনও সদুত্তর দিতে পারেনি। দেখুন 'মারাত্মক' আচরণবিধির ফরমান,