পিয়ালি মিত্র: অনুব্রত, তাঁর মেয়ে সব পরিবারকে সদস্য সহ তাদের নামে থাকা সংস্থায় সব মিলেয়ে ১২ কোটি ৪০ লক্ষ টাকা জমা করা হয় নগদে। সেই অ্যাকাউন্ট গুলি স্ক্রুটিনি করতে গিয়ে চোখ কপালে ওঠে তদন্তকারীদের।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কোনও সময় ৪৯ হাজার টাকা, কখনও ৯৯,৯৯০ টাকা আবার কখনও ১,৯৯,৯৯৯ টাকা এমনই বিজোড় বা সন্দেহজনক অঙ্কের সংখ্যায় বিপুল টাকা জমা করেছে।


চার্জশিটে ইডির দাবি, ব্যাংক বা আয়কর দফতরের নজর এড়াতে বা যিনি টাকা জমা করছে তার পরিচিত আড়াল করতেই এই ভাবে নগদে টাকা জমা করা হতো। কারণ, ৫০ হাজারের বেশি টাকা জমা করলে প্যান কার্ড নম্বর দিতে হয়।


এখানেই শেষ নয় যিনি টাকা জমা করছেন তাঁর পরিচয় লুকাতে নগদ ডিপোজিট মেশিনের মাধ্যমে টাকা জমা করা হয়।


আরও পড়ুন: SCO Summit: বিলাওয়াল ভুট্টোর সামনেই সন্ত্রাস নিয়ে হুঁশিয়ারি ভারতের বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্করের


তদন্ততারীদের দাবি, এই বিপুল অঙ্কের নগদ ডিপোজিটের উৎস সম্পর্কে বিশ্বাসযাগ্য কোনও উত্তর দিতে পারেননি অনুব্রত অথবা তাঁর মেয়ে সুকন্যা।


ইডির দাবি, ইডি হেফাজতে থাকাকালীন অনুব্রত মন্ডল দাবি করেন ওই নগদ অর্থ তাঁর জমির দালালি এবং ধান ব্যবসা থেকে প্রাপ্ত টাকা।


যদিও ইডির দাবি, এর সপক্ষে কোনও তথ্য প্রমাণ দিতে পারেনি অনুব্রত বা সুকন্যা কেউই।


আরও পড়ুন: Delhi: ৪৫-এর জায়গায় ১৫ ডিগ্রি! কোন ম্যাজিকে দিল্লিতে হঠাৎই শীত ও কুয়াশা?


একই সঙ্গে এই ক্ষেত্রেও তাঁর সিএ মণীশ কোঠারির উপর দায় চাপিয়েছেন অনুব্রত মন্ডল। ইডির কাছে তাঁর দাবি, নগদে জমা করা অর্থ সম্পর্কে মণীশ কোঠারি ব্যাখা দিতে পারবেন।


আবার ইডির কাছে মণীশ কোঠারির পাল্টা দাবি, তিনি কেবল আয়কর সংক্রান্ত বিষয়ে জানতেন। ওইসব অ্যাকাউন্টে জমা হওয়া নগদের উৎস সম্পর্কে তিনি কিছুই জানেন না।


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)