নিজস্ব প্রতিবেদন: মণিপুরের মত মেঘালয়েও কংগ্রেসের গ্রাস কেড়ে নিল বিজেপি। রবিবার সরকার গঠনের দাবি জানাল বিজেপি, এনপিপি ও ইউনাইটেড ডেমোক্র্যাটিক ফ্রন্ট। আর সেই দাবি মেনেই এনপিপি নেতা করনাদ সাংমাকে সরকার গঠনের আহ্বান জানালেন রাজ্যপাল গঙ্গা প্রসাদ। মেঘালয় হাতছাড়া হওয়ায় উত্তর-পূর্ব থেকে নিশ্চিহ্ন হল কংগ্রেস। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

রাজ্যপালের সঙ্গে সাক্ষাতের পর সাংমা বলেন, ''জোট সরকার চালানো সহজ নয়। তবে আমরা রাজ্যবাসীর প্রতি বদ্ধপরিকর।'' দুই দলকে এক জায়গায় আনার পিছনে ভূমিকা রয়েছে বিজেপির। আর গেরুয়া শিবিরের এই পরিকল্পনার রূপায়ন করেছেন অসমের অর্থমন্ত্রী তথা উত্তর-পূর্বের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা হিমন্তবিশ্ব শর্মা। তাঁর কথায়, আমাদের কাছে ৩৪ জন বিধায়কের সমর্থন রয়েছে। 



মেঘালয়ে বৃহত্তম রাজনৈতিক দল হয়েছে কংগ্রেস। তারা পেয়েছে ১৯টি আসন। অন্যদিকে ন্যাশনাল পিপল'স পার্টি জিতেছে ১৯টি। ২টি আসন পেয়েছে বিজেপি। অন্যদিকে ইউডিপি পেয়েছে ৬টি আসন। হিমন্তের কথায়, ''বিজেপি সরকারে অংশ নেবে।'' কেন্দ্রীয়মন্ত্রী কিরেন রিজিজু বলেন, এটা ইতিবাচক ব্যাপার। আঞ্চলিক রাজনৈতিক দলগুলি মানুষের জন্য কাজ করতে চাইছে।       




মেঘালয় ধরে রাখতে আগেভাগেই মাঠে নেমে পড়েছিলেন কংগ্রেস নেতা কমল নাথ ও আহমেদ প্যাটেল। তবে কাজের কাজ হল না। গোয়া, মণিপুরের পর আরও একটা রাজ্য হাতছাড়া হল কংগ্রেসের। প্রশ্ন উঠছে, নির্বাচনের ফল ঘোষণার আগে কেন বিদেশে চলে গেলেন সভাপতি রাহুল গান্ধী? আর কবে রাজনীতিতে সিরিয়াস হবেন তিনি?   


আরও পড়ুন- ত্রিপুরায় বিজয় উত্সবের আবহেই আলাদা রাজ্যের দাবিতে চাপ বাড়াল বিজেপির শরিক