নিজস্ব প্রতিবেদন: স্বাধীনতা দিবসের আগে রেড অ্যালার্ট ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা দফতরের খবর, সীমান্ত পেরিয়ে এ দেশে হানা দিতে পারে বাংলাদেশের নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন জেএমবি। সীমান্তে বাড়ানো হয়েছে নজরদারি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আর মাত্র কয়েকটা দিনের অপেক্ষা। তারপরেই স্বাধীনতা দিবস উদযাপনে মেতে উঠবে গোটা দেশ।  কিন্তু তার আগেই আশঙ্কার বার্তা কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা দফতরের। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা দফতর সূত্রের খবর, বাংলাদেশ সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে প্রবেশ করতে পারে জেএনবি জঙ্গি সংগঠন


আরও পড়ুন- শিল্পপতিদের সঙ্গে এক ফ্রেমে দাঁড়াতে ভয় করি না, বিরোধীদের তোপ মোদীর


সতর্কবার্তা এসেছে মালদা পুলিস প্রশাসন ও সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর কাছে। উত্তরপ্রদেশে ইতিমধ্যেই দুজন জেএনবি জঙ্গি গ্রেফতার হয়েছে। প্রশাসনকে সতর্ক করে সীমান্তে নজরদারি বাড়ানোর পরামর্শ দিয়েছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। সতর্কবাতা আসার পরেই  মালদহ জেলা প্রশাসন ও সীমান্তরক্ষী বাহিনী যৌথভাবে সীমান্তে নজরদারি শুরু করেছে।


আরও পড়ুন- কিষেণজির মৃত্যুর ৬ বছর পর রাজ্যে ফের একজোট হচ্ছে মাওবাদীরা


উল্লেখ্য, কয়েক দিন আগেই ২৪ ঘন্টা ডট কমের এক্সক্লুসিভ প্রতিবেদনে জানানো হয়েছিল, বেহাল পরিস্থিতি ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের  কোচবিহারের চ্যাংরাবান্ধা আন্তর্জাতিক চেক পোস্টের।  কুঁড়েঘরে চলছে অভিবাসন দফতর। নেই পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ও পরিকাঠামো। ঢিলেঢালা সীমান্ত পেরিয়ে অবাধ যাতায়াত করছে চোরা কারবারিরা। বলাবাহুল্য চোরা কারবারিদের স্বর্গরাজ্য তৈরি হয়েছে এই এলাকা।


আরও পড়ুন- ‘আচ্ছে দিন শেষ! মোদীর মুখে আর কোনও স্লোগান থাকবে না’


চ্যাংরাবান্ধা সীমান্ত দিয়ে রোজ হাজারো মানুষ, পণ্যবাহী গাড়ি ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে যাতায়াত করে। প্রায় অরক্ষিত সীমান্তে বিপদের আশঙ্কা ষোলো আনা। কেন্দ্র সরকারের এ নিয়ে হেলদোল নেই বলেই এলাকাবাসীর অভিযোগ। পেট্রাপোল সীমান্তে সুরক্ষা, নিরাপত্তা, পরিকাঠামোর যে বন্দোবস্ত তার কানাকড়িও নেই চ্যাংরাবান্ধায়। দৃশ্যটা ঠিক এইরকমই- চেক পোস্টে নেই স্ক্যানার। কুঁড়েঘরে অভিবাসন অফিস। টিনের ঘরে চলছে কাস্টমস অফিস। এই দরমার ঘরেই চলছে অভিবাসন দফতরের রোজকার কাজ।