নিজস্ব প্রতিবেদন: মজবুত সরকার চায় ভারত। দেশবাসী ঐক্যবদ্ধ হলে তা সম্ভব। বিজেপির জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠকে এভাবেই দলের নেতাদের শক্তি জোগালেন নরেন্দ্র মোদী। প্রধানমন্ত্রী সাফ কথা, মজবুত দেশ গঠনে যত বাধাই আসুক না কেন এই চৌকিদারকে থামানো যাবে না। স্পষ্টতই মোদীর নিশানায় চলে এল কংগ্রেস।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-কলকাতায় হিন্দের পর অশোকাতেও বন্ধ হল 'দ্যা অ্যাক্সিডেন্টাল প্রাইম মিনিস্টার'-এর শো


নরেন্দ্র মোদী তাঁর ভাষণে পূর্বতন সরকারের একাধিক প্রকল্পে দুর্নীতির কথা টেনে আনেন। তিনি বলেন, প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে দেশের নিরাপত্তার সঙ্গেও এরা খেলা করেছে। দালালরা দেশের মানুষের পয়সা খেয়ে গিয়েছে। ভিভিআইপি চপার ডিলে নাম না করে মিশেল মাইকেল প্রসঙ্গ টেনে আনেন মোদী। তিনি বলেন, এই প্রথম সরকার বিদেশ থেকে কোনও দালালকে ধরে এনেছে। এর আগে এইসব দালালদের জন্য বিমান তৈরি থাকত। তাদের নিরাপদে দেশ থেকে বের করে দেওয়া হত।



অগুস্তা ওয়েস্টল্যান্ড প্রসঙ্গে মোদী বক্তব্য প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে যেভাবে দুর্নীতি হয়েছে তার তদন্ত থামবে না। দালালদের দালালি নিয়ে কংগ্রেস এখন আতঙ্কে রয়েছে। চৌকিদারকে থামানো যাবে না। কাউকে ছাড়া হবে না। এইতো সবে শুরু।


কংগ্রেস আমলে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার সক্রিয়তা নিয়ে তুমুল আক্রমণ করেন মোদী। বলেন, যখন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ছিলাম তখন আমাকে কোণঠাসা করার চেষ্টা হয়েছিল। অমিতভাইকে জেলে ঢোকানো হয়েছিল। আমি কখনও সিবিআইকে রাজ্যে ঢুকতে বাধা দিইনি। এখন তা করা হচ্ছে। কংগ্রেস কোনও তদন্ত সংস্থার ওপরে বিশ্বাস করে না। কেন! কীসের ভয়!


আরও পড়ুন-জন্মদিনে স্বামীজিকে স্মরণ করতে বেলুড় মঠে ভক্তের ভিড়, দেখুন ছবিতে


দেশে বিগত কংগ্রেস সরকার সম্পর্কে বলতে গিয়ে মোদীর বক্তব্য, একের পর এক দুর্নীতি হয়েছে গত দশ বছরে। সে সময় দুভাবে লোন দেওয়া হতো। একটা হল সাধারণ পদ্ধতিতে। আর অন্যটা হল কংগ্রেসের ফোন ব্যাঙ্কিং পদ্ধতিতে। অর্থাত্ ফোন করে লোন দিতে বাধ্য করা হত ব্যাঙ্কগুলিকে। এককথায় বলতে গেলে ইউপিএ আমলের দশ বছর নষ্টই হয়েছে।