নিজস্ব প্রতিবেদন: ভারতে ব্রিটিশদের প্রায় দু’শো বছরের শাসনকাল নাকি পর্যাপ্ত ছিল না! আরও ১০০ বছর ব্রিটিশদের রাজত্ব থাকলে আমূল পরিবর্তন দেখা যেত ভারতে। অন্তত এ দেশে পিছিয়ে পড়া সম্প্রদায়ের আর্থিক এবং সামাজিকভাবে উন্নয়ন তো হতোই। রাজস্থানে ভোটের প্রচারে এমনটাই দাবি করলেন সে রাজ্যের বিএসপি নেতা ধর্মবীর সিং।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

যুক্তি কী?


ধর্মবীরের এই মন্তব্য যখন দেশ বিরোধী বলে তুমুল সমালোচিত হচ্ছে, তখন একটুও না দমে নিজের যুক্তিকে প্রতিষ্ঠা করা চেষ্টা চালিয়েছেন তিনি। তাঁর দাবি, সমাজে পিছিয়ে পড়া মানুষকে যিনি উপরে তোলার চেষ্টা করেছেন, সেই সংবিধান প্রণেতা বাবা সাহেব অম্বেদকরকে পড়াশুনার সুযোগ করে দিয়েছিল ব্রিটিশ সরকার। যদি ব্রিটিশরা এ দেশে না আসতো, তা হলে কোনও স্কুলই অম্বেদকরকে পড়াশুনার সুযোগ দিত না। যদিও ধর্মবীরের এই যুক্তিতে চিড়ে ভেজেনি রাজনৈতিক শিবিরে।


আরও পড়ুন- ‘দেশের ক্যাপ্টেন নেমকহারাম’, পাটনায় প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে কুকথার বন্যা জিগনেশ মেওয়ানির


শিয়রে নির্বাচন। জাতপাতের রাজনীতিকে এজেন্ডা করে প্রচার চালাচ্ছে সব দলই। কিন্তু বিএসপি নেতার মন্তব্য কার্যত ব্যুমেরাং হয়ে ফিরে আসছে। তাই, বেশ অস্বস্তিতে রয়েছে মায়াবতীর দল। রাজস্থানের প্রায় ২০০ টি আসনে লড়ছে বসপা। দলিত ভোটকে কার্যত মূলধন করেই এগোতে চাইছে তারা। রাজস্থানে বসুন্ধরা রাজে সরকারে সমালোচনা করে বসপা দাবি করেছে, বিজেপির উপর ভরসা হারিয়েছে মানুষ। আর কংগ্রেসকেও ফের দেখতে চাইছে না। রাজস্থানে বসপাই একমাত্র বিকল্প সরকার করতে পারে বলে স্লোগান তৈরি করেছে বহেনজির দল।