জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: যেন সিনেমা! স্যুভেনির শপের মাধ্যমে এয়ারপোর্টের বুকের উপরে বসেই স্মাগলিং! সোনাপাচার শ্রীলঙ্কায়। মাত্র দুমাসেই ৩ কোটি আয়। বিমানবন্দরে সোনার দোকান। চালাতেন মহম্মদ সাবির আলি নামের এক ব্যক্তি। সন্দেহ করার কিছুই নেই। কাস্টমাররা আসবেন, তাতে আর অসুবিধা কী? কিন্তু বাঘের ঘরেই যে ঘোগের বাসা, কে জানবে! সেখান থেকে যে সোনা পাচার চলছে, কে বুঝবে! অবশেষে টনক নড়েছে প্রশাসনের। কাস্টমস আলি ও তার সাত সহকর্মীকে গ্রেফতার করেছে। জানা গিয়েছে, ২৬৭ কিলোগ্রাম সোনা স্মাগলিংয়ের সঙ্গে যুক্ত তারা। যার মূল্য ১৬৭ কোটি টাকা!


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: North Bengal Heavy Rain: আজও জারি লাল সতর্কতা! নদী ঢুকে আসছে গ্রামে, ভাঙছে রাস্তা, বিধ্বস্ত কার্লভার্ট...


মহম্মদ সাবির আলির শপটির নাম এয়ারহাব। চেন্নাই বিমানবন্দরের ডিপারচার লাউঞ্জে এটি অবস্থিত। শ্রীলঙ্কার গোল্ড স্মাগলিং সিন্ডিকেট এর সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে। জানা যায়, ৭০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে দোকনাটি লিজে পেতে মহম্মদ সাবির আলিকে সাহায্য করে শ্রীলঙ্কার এই গোল্ড স্মাগলিং সিন্ডিকেট।


আসলে জানা গিয়েছে, শ্রীলঙ্কার এই গোল্ড স্মাগলিং সিন্ডিকেটই বছর উনত্রিশের আলিকে চেন্নাই বিমানবন্দরের ডিপারচার লাউঞ্জে এই স্য়ুভেনির শপটি খুলতে পরামর্শ দিয়েছিল। তাদের লক্ষ্য ছিল, সেখান থেকে সোনা পাচারের চক্র চালানো। এমনিতে মহম্মদ সাবির আলির দোকান চালানোর কোনও অভিজ্ঞতা ছিল না। তিনি মূলত ইউটিউবার। অবসর সময়ে সেটাই করেন। 


আরও পড়ুন: Lonavala: প্রবল জলস্রোতের মাঝে একে অপরকে জড়িয়ে! ভেসে গেলেন শিশু-সহ পরিবারের ৫...


আলি এবং তার সাত কর্মীকে শ্রীলঙ্কার এই গোল্ড স্মাগলিং সিন্ডিকেটই প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দেয়। তারা যাত্রীদের কাছ থেকে সোনা নিয়ে তা বিমানবন্দরের বাইরে অপেক্ষমাণ ব্যক্তির হাতে দিয়ে দিত। এভাবেই চলত সোনা পাচার।


(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)